১৩ ঘণ্টা উল্টো দৌড়ে গিনেস বুকে নাম লেখালেন গুজরাতের ২ কন্যে, ছাড়ালেন ৫৩ কিমি দূরত্ব
ছোটবেলায় (Childhood) স্কুলে (School) কিংবা পাড়ার শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় উল্টো দৌড়ে নাম লেখানোর চল ছিল। এখনও তা আছে। সেক্ষেত্রে গন্তব্যে পৌঁছতে পারলে মিলে যেত পুরস্কার (Prize)। আর এবার উল্টো দৌড়ে গিনেস বুকে (Guinness Record) নাম লিখিয়ে ফেললেন পশ্চিমী রাজ্য গুজরাতের (Gujrat) দুই কন্যে। টুইঙ্কেল ঠক্কর (Twinkle Thakar) এবং স্বাতী ঠক্কর (swati Thakar)। সম্পর্কে তাঁরা ননদ- বৌদি (Sister-In-Law)। মহাত্মা গান্ধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকীতে (Mahatma Gandhi's 150th Birth Anniversury) ৫৩ কিলোমিটার (53 KM) উল্টো দৌড়ে বিশ্ব ইতিহাসে (World Record) নাম লেখালেন তাঁরা।
বারডোলি-ডাণ্ডি, ৪ অক্টোবর : ছোটবেলায় (Childhood) স্কুলে (School) কিংবা পাড়ার শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় উল্টো দৌড়ে নাম লেখানোর চল ছিল। এখনও তা আছে। সেক্ষেত্রে গন্তব্যে পৌঁছতে পারলে মিলে যেত পুরস্কার (Prize)। আর এবার উল্টো দৌড়ে গিনেস বুকে (Guinness Record) নাম লিখিয়ে ফেললেন পশ্চিমী রাজ্য গুজরাতের (Gujrat) দুই কন্যে। টুইঙ্কেল ঠক্কর (Twinkle Thakar) এবং স্বাতী ঠক্কর (swati Thakar)। সম্পর্কে তাঁরা ননদ- বৌদি (Sister-In-Law)। মহাত্মা গান্ধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকীতে (Mahatma Gandhi's 150th Birth Anniversury) ৫৩ কিলোমিটার (53 KM) উল্টো দৌড়ে বিশ্ব ইতিহাসে (World Record) নাম লেখালেন তাঁরা।
টানা ১৩ ঘণ্টা উল্টো দৌড়ে গিনেস বুকে নাম লেখালেন ননদ- বৌদি। তারপরেই এই রকম কাজে মহিলাদের (Women) এগিয়ে আসার জন্য অনুপ্রেরণা (Inspiration) দিলেন। বললেন চেনা গণ্ডি ভেঙে সব মেয়েদেরই তাদের মত এগিয়ে আসা উচিৎ। আমেদাবাদ (Ahmedabad) শহর থেকে ২৭০ কিলোমিটার দূরের শহর বারডোলি (Bardoli) থেকে দৌড় (Run) শুরু করে ছিলেন দুই দৌড়বীর। মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় শুরু হয়েছিল তাঁদের যাত্রা (Journey)। পরের দিন রাত ৯টায় ডাণ্ডিতে (Dandi) শেষ হয় তাঁদের উল্টো দৌড় যাত্রা। নিজেদের এই দৌড়ের ভিডিও ফুটেজ (Video footage) ক্যামেরাবন্দী করার ব্যবস্থাও করে রেখেছিলেন আগে থেকেই। দৌড় শেষের পর তা তুলে দেন গিনেস কর্তৃপক্ষের হাতে। তারপরেই আসে সাফল্য। বিশ্ব ইতিহাসের পাতায় নাম উঠে যায় টুইঙ্কেল ঠক্কর এবং স্বাতী ঠক্করের। আরও পড়ুন- মহাত্মা গান্ধীর চিতাভস্ম চুরি হয়ে গেল মধ্যপ্রদেশের বাপু ভবন থেকে! জাতির জনকের ছবির উপর লেখা হল ‘দেশদ্রোহী’
অসাধ্য সাধন করে এসে টুইঙ্কল বলেন, "প্রথমে আমরা কাজটি সম্পন্ন করার বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম না। তবে তারপর আমাদের পরিবারের সদস্যরা আমাদের অনুপ্রাণিত করেন। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল মহিলাদের এগিয়ে আসা এবং তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করার জন্য অনুপ্রাণিত করা। প্রতিটি মহিলার কিছু গুণ রয়েছে, তাদের সামনে এগিয়ে আসার জন্য কারও সমর্থন প্রয়োজন।"