'Chakka Jam' on Haryana: 'চাক্কা জ্যাম'-এ আটকে পড়া বর ও বরযাত্রীকে রাস্তা ছেড়ে দিলেন আন্দোলনরত কৃষকরা
আন্দোলনকারীদের পাশাপাশি 'চাক্কা জ্যাম'-এ যোগদান করেন বিয়ে করতে যাওয়া বরও। যেখানে নিজের বিয়ের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছিল সেই রাস্তাতেই 'চাক্কা জ্যাম' করে আন্দোলনকারীরা। কয়েক কিলোমিটার পরই বিয়ের অনুষ্ঠাস্থল। সড়ক অবরোধের কারণে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছতে পারছিলেন না বর। দেরি হচ্ছিল বিয়ের লগ্নে। তাই দেরি না করে বরের বেশেই গাড়ি থেকে নেমে অংশগ্রহণ করেন আন্দোলনকারীদের সঙ্গে। 'চাক্কা জ্যাম'-এ আটকে দেওয়া হয়ে সমস্ত গাড়ি। অ্যাম্বুলেন্স, স্কুলের গাড়ি অথবা জরুরি কারণ ছাড়া কাউকেই সড়ক পরিবহনে অনুমতি না দেওয়ার নির্দেশিকা দিয়েছিল কৃষক সংগঠনগুলি। যুবক যখনই জানান তাঁর বিয়ের লগ্ন পেরিয়ে যাচ্ছে, এতটুকু বিলম্ব না করে রাস্তা ছেড়ে দেন আন্দোলনরত কৃষকেরা।
পেহওয়া, ৬ ফেব্রুয়ারি: আন্দোলনকারীদের পাশাপাশি 'চাক্কা জ্যাম'-এ (Chakka Jam) যোগদান করেন বিয়ে করতে যাওয়া বরও। যেখানে নিজের বিয়ের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছিল সেই রাস্তাতেই 'চাক্কা জ্যাম' করে আন্দোলনকারীরা। কয়েক কিলোমিটার পরই বিয়ের অনুষ্ঠাস্থল। সড়ক অবরোধের কারণে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছতে পারছিলেন না বর। দেরি হচ্ছিল বিয়ের লগ্নে। তাই দেরি না করে বরের বেশেই গাড়ি থেকে নেমে অংশগ্রহণ করেন আন্দোলনকারীদের সঙ্গে। 'চাক্কা জ্যাম'-এ আটকে দেওয়া হয়ে সমস্ত গাড়ি। অ্যাম্বুলেন্স, স্কুলের গাড়ি অথবা জরুরি কারণ ছাড়া কাউকেই সড়ক পরিবহনে অনুমতি না দেওয়ার নির্দেশিকা দিয়েছিল কৃষক সংগঠনগুলি। যুবক যখনই জানান তাঁর বিয়ের লগ্ন পেরিয়ে যাচ্ছে, এতটুকু বিলম্ব না করে রাস্তা ছেড়ে দেন আন্দোলনরত কৃষকেরা।
আজ দিল্লি (Delhi), উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড বাদ দিয়ে আজ দেশজুড়ে 'চাক্কা জ্যাম'-র (Chakka Jam) কর্মসূচি নিয়েছে কৃষি আইন বিরোধী কৃষকরা। কয়েকটি রাজ্যে আন্দোলনরত কৃষকেরা বিক্ষিপ্তভাবে 'চাক্কা জ্যাম' করেন। পাঞ্জাব, হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীরের সড়কগুলি দুপুর ১২টা থেকে ৩টে পর্যন্ত অবরোধ করেন বিক্ষোভকারীরা। টোল প্লাজা ও জাতীয় সড়ক অবরোধ করে। ২৬ জানুয়ারির ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে দিল্লিতে জোরদার নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করেছে দিল্লি পুলিশ। আরও পড়ুন, গ্রেটা থুনবার্গের শেয়ার করা টুলকিটের IP address জানতে গুগলের দ্বারস্থ দিল্লি পুলিশ
রাজধানী জুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। গাজিপুর (Ghazipur) সীমান্তে ব্যাপক ব্যারিকেডিং ব্যবস্থা নেওয়া হয়। জলকামানও মোতায়েন করা হয় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামলাতে। দিল্লি পুলিশ, আধাসামরিক বাহিনী ও রিজার্ভ ফোর্সের প্রায় ৫০,০০০ কর্মী মোতায়েন করা হয়। মিন্টো ব্রিজ এলাকাতেও ব্যারিকেডিং ব্যবস্থার পাশাপাশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। কৃষকদের ঘোষিত 'চাক্কা জ্যাম'-কে ব্যর্থ করার জন্য গোটা এলাকা নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় অবরুদ্ধ করা হয়।