UP: আধার কার্ডে লেখা 'মধু কা পাঁচওয়া বাচ্ছা', নামের ভুলে স্কুলে ভর্তি পারল না আরতি
আধার কার্ডে (Aadhaar) তার নামের জায়গায় লেখা 'মধু কা পাঁচওয়া বাচ্ছা' (Madhu Ka Panchwa Bachcha), তাই তাকে প্রথমে ভর্তি নেওয়া হল না সরকারি স্কুলে। যদিও পরে প্রশাসন পদক্ষেপ নিলে মেয়েটিকে ভর্তি নেওয়া হয়। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বদাউন (Badaun) জেলায় বিলসি তহসিলের রায়পুর গ্রামে। আধার কার্ডে মেয়েটির নাম 'মধু কা পাঁচওয়া বাচ্ছা' (মধুর পঞ্চম সন্তান) হিসেবে উল্লেখ রয়েছে। মধু হল মেয়েটির মায়ের নাম। তিনি বলেন, "আমি সরকারি স্কুলে গিয়েছিলাম আমার মেয়েকে ভর্তি করতে। শিক্ষক আমার মেয়ের আধার কার্ডে নাম নিয়ে মজা করেন। কারণ এতে লেখা ছিল যে সে আমার পঞ্চম সন্তান এবং তাকে সেখানে ভর্তি করা হয়নি।"
বদাউন, ৬ এপ্রিল: আধার কার্ডে (Aadhaar) তার নামের জায়গায় লেখা 'মধু কা পাঁচওয়া বাচ্ছা' (Madhu Ka Panchwa Bachcha), তাই তাকে প্রথমে ভর্তি নেওয়া হল না সরকারি স্কুলে। যদিও পরে প্রশাসন পদক্ষেপ নিলে মেয়েটিকে ভর্তি নেওয়া হয়। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বদাউন (Badaun) জেলায় বিলসি তহসিলের রায়পুর গ্রামে। আধার কার্ডে মেয়েটির নাম 'মধু কা পাঁচওয়া বাচ্ছা' (মধুর পঞ্চম সন্তান) হিসেবে উল্লেখ রয়েছে। মধু হল মেয়েটির মায়ের নাম। তিনি বলেন, "আমি সরকারি স্কুলে গিয়েছিলাম আমার মেয়েকে ভর্তি করতে। শিক্ষক আমার মেয়ের আধার কার্ডে নাম নিয়ে মজা করেন। কারণ এতে লেখা ছিল যে সে আমার পঞ্চম সন্তান এবং তাকে সেখানে ভর্তি করা হয়নি।"
খবরটি ভাইরাল হওয়ার পর উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় (CMO) আসরে নামে। এরপরই মেয়েটিকে ভর্তি নেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "বদাউন জেলার রায়পুর গ্রামের দীনেশ তাঁর মেয়ে আরতিকে স্কুলে ভর্তি করতে নিয়ে গিয়েছিলেন। আরতির আধার কার্ডে নামের জায়গায় 'মধু কা পাঁচওয়া বাচ্ছা' লেখা ছিল, যার কারণে স্কুল তাকে ভর্তি করেনি। যখন বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীর কানে আসে তিনি প্রাথমিক শিক্ষা দফতরকে মেয়েটিকে অবিলম্বে স্কুলে ভর্তি করাতে নির্দেশ দেন। এরপর আরতিকে স্কুলে ভর্তি করা হয়েছিল। স্কুল প্রশাসন রেজিস্টারে অভিভাবকের দ্বারা উল্লিখিত মেয়েটির নামটি নথিভুক্ত করেছে। তার আধার কার্ডের ভুলও সংশোধন করা হচ্ছে। আরতিকে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি করা হয়েছে।" আরও পড়ুন: Petrol-Diesel Price: কলকাতায় পেট্রলের দাম ছাড়াল ১১৫ টাকা, ডিজেলও বাড়ছে সমান তালে
ব্লক শিক্ষা আধিকারিক অশোক পাঠক বলেছেন, সংশোধনের পরামর্শ দেওয়ার পরে 2 এপ্রিল মেয়েটিকে স্কুলে ভর্তি করা হয়েছিল। স্কুলের অধ্যক্ষ সীমা রানি বলেন, "মেয়েকে স্কুলে ভর্তির জন্য ২ এপ্রিল ওই মহিলা আসেন। মেয়েটিকে ভর্তি করা হয়েছে এবং সংশোধনের জন্য আধার কার্ডটি পাঠানো হয়েছে।"