Delhi Odd-Even Rule: জোড়-বিজোড় নীতির দ্বিতীয় দিনেও রাজধানীতে দূষণমাত্রা বিপজ্জনক, কেমন আছেন বাসিন্দরা?

আজ রাজধানীতের গাড়ির জোড়-বিজোড় নীতির (Odd-Even Rule) দ্বিতীয় দিন। পর্যবেক্ষকদের দাবি অনুযায়ী, সামান্য হলেও দিল্লির বাতাসে দূষণের (Delhi Air Quality) পরিমাণ কিছুটা কমেছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স রিপোর্ট (AQI) বলছে, গত কাল বেলা আড়াইটের সময় দূষণ মাত্রা ছিল ৫০০। রাত দশটা নাগাদ তা কমে হয় ৪১৩। লোধী রোডের যখন এমন বেহাল দশা তখন রাজধানীর বাকি অংশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম।

দূষণে দিল্লি (Photo Credit: ANI)

দিল্লি, ৫ নভেম্বর: আজ রাজধানীতের গাড়ির জোড়-বিজোড় নীতির (Odd-Even Rule) দ্বিতীয় দিন। পর্যবেক্ষকদের দাবি অনুযায়ী, সামান্য হলেও দিল্লির বাতাসে দূষণের (Delhi Air Quality) পরিমাণ কিছুটা কমেছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স রিপোর্ট (AQI) বলছে, গত কাল বেলা আড়াইটের সময় দূষণ মাত্রা ছিল ৫০০। রাত দশটা নাগাদ তা কমে হয় ৪১৩। লোধী রোডের যখন এমন বেহাল দশা তখন রাজধানীর বাকি অংশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। গুরুগ্রামের (Gurugram) পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। তবে এ দৃশ্য নতুন কিছু নয়। গত তিন বছর ধরে এই সময়টায় রাজধানীর বায়ু দূষণ মাত্রা বিপদ সীমার উপরে বইতে থাকে। দূষণের চাপে রাজপথের দৃশ্যমানতা কমে আসে। সাত সকালে রেল, সড়ক ও বিমান পরিবহণ একপ্রকার বন্ধ হয়ে যায়।

দুর্ঘটনা এড়াতে তখন চালকের ভূমিকা নেয় দিল্লির প্রশাসন। এদিকে দূষণের মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়িতে রাজধানীর বাসিন্দারা শ্বাসকষ্ট-সহ বেশ কয়েকটি অসুখে আক্রান্ত হয়ে ইতিমধ্যেই অনেকে হাসপাতালে শয্য নিয়েছেন। আজ পর্যন্ত রাজ্যের সমস্ত স্কুল ও কলেজে ছুটি ঘোষণা করেছে কেজরিওয়াল সরকার। বাইরে নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া কেউ বেরোচ্ছেন না। মুখে মাস্ক থাকা একেবারে আবশ্যক হয়ে পড়েছে। সেই সঙ্গে দূষণ কমাতে গতকাল থেকেই রাজধানীর রাজপথে জোড়-বিজোড় নীতির গাড়ি চলছে। জোড় নম্বরের গাড়ি চলেছে কাল, আজ চলবে বিজোড় নম্বরের গাড়ি। মূলত দূষণ কমাতেই এই স্কিম চালু করেছে দিল্লি। এছাড়া প্রতিবেশী রাজ্যের কৃষকদের খড় পোড়ানো বন্ধের জন্য অনুরোধও করা হয়েছে। আরও পড়ুন-Odd-Even in Delhi: রাজধানীতে দূষণের দায়ে ট্রাফিক পুলিশের জরিমানার মুখে বিজেপি নেতা, কী বললেন তিনি?

উল্লেখ্য, গতকাল এই জোড়-বিজোড় নীতির গাড়ি নিয়েই গোল বেঁধেছিল। রাস্তায় বিজোড় নম্বরের গাড়ি বের করে ট্রাফিক আইন ভেঙে ফেলেন বিজেপি নেতা বিজয় গোয়েল। তিনি তো নিজের দোষ মানতেই চাননি। উল্টে আপ সরকারকে তুলোধনা করে বলেন, এই যখন দূষণ কমানোর পন্থা তাহলে প্রতিবেশী রাজ্যের কৃষকদের কেন দায়ী করা হচ্ছে, প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। শুধু তাই নয় স্বচ্ছন্দে জরিমানাও দিতে রাজি হয়ে যান বিজয় গোয়েল।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now
Advertisement


Advertisement
Advertisement
Share Now
Advertisement