Supreme Court: উস্কানিমূলক অনুষ্ঠান টিভিতে সম্প্রচার নিয়ন্ত্রণ করুক কেন্দ্র, বার্তা সুপ্রিম কোর্টের
উস্কানিমূলক ঘটনা যার জেরে হিংসাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে, এমন দৃশ্য টিভিতে সম্প্রচার করা যাবে না। একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার এই রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চের দুই সদস্য বিচারপতি এ এস বোপান্না ও বিচারপতি ভি রামসুব্রহ্মণ্যম এই রায় দেয়। দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে উস্কানিমূলক ঘটনাগুলি দেখানো নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। এই প্রসঙ্গে মোদি সরকারের তুলোধনা করে সুপ্রিম কোর্ট।
নয়াদিল্লি, ২৮ জানুয়ারি: উস্কানিমূলক ঘটনা যার জেরে হিংসাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে, এমন দৃশ্য টিভিতে সম্প্রচার করা যাবে না। একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার এই রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চের দুই সদস্য বিচারপতি এ এস বোপান্না ও বিচারপতি ভি রামসুব্রহ্মণ্যম এই রায় দেয়। দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে উস্কানিমূলক ঘটনাগুলি দেখানো নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। এই প্রসঙ্গে মোদি সরকারের তুলোধনা করে সুপ্রিম কোর্ট। আরও পড়ুন: Parliament Canteen New Rates: এবার থেকে সংসদের ক্যান্টিনে ৩ টাকায় রুটি ও ৭০০ টাকায় আমিষ বুফে, দেখে নিন রেটচার্ট
২৬ জানুয়ারি কৃষকদের বিক্ষোভ-আন্দোলনের জেরে বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট পরিষেবা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশে। এই প্রসঙ্গ টেনে এনে বিচারপতি বলেন, "এই পরিস্থিতিতে সঠিক এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার উপর জোর দেওয়া উচিত। কৃষকদের মিছিলের জন্য ইন্টারনেট বন্ধ। এই ধরণের সমস্যা যেকোনও সময় হতে পারে।" কেন্দ্রের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাকে ডিভিশন বেঞ্চ স্পষ্ট জানায়, "বাস্তবে একাধিক এমন উষ্কানিমূলক অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয়, কিন্তু সরকার কিছুই এই সমস্ত বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়না।" পুলিশের লাঠিচার্জ থেকে অন্যান্য এই ধরণের একাধিক বিষয় সমাজের একটি শ্রেণির মানুষের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।
তবলিঘি জামাতের সমাবেশের একটি পিটিশন দাখিল হয়েছিল। সেই প্রসঙ্গে দেশের সর্বোচ্চ আদালত জানায়, সরকার এই ধরণের অনুষ্ঠান নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। যদিও কেন্দ্রের প্রতিনিধির বক্তব্য ছিল, বেশ কিছু আপত্তিকর বিষয় সম্প্রচার করা হয়নি। যদিও সুপ্রিম কোর্ট এই দাবি নস্যাৎ করে। বেশ কিছু ঘটনা পর্যবেক্ষণ করার পর সুপ্রিম কোর্টের দাবি, "আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এবং সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের কথা ভেবেই সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন রয়েছে।" শীর্ষ আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, সরকার কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক (নিয়ন্ত্রণ) আইন সংশোধন করুক। তবে এই বিষয়টি নিয়ে ফের শুনানি হবে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)