Coronavirus in India: চিন্তায় রেখে ফের হাজার ছাড়াল করোনায় মৃতের সংখ্যা; কমল দৈনিক সংক্ৰমণ
ডেল্টা ভেরিয়েন্ট নিয়ে আতঙ্কের মাঝে বাড়ল করোনায় মৃতের সংখ্যা। দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা কমলেও, উদ্বেগ বাড়াল মৃতের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী, দেশে দৈনিক সংক্রমিত হয়েছেন ৪২,৭৬৬। মারণ ভাইরাসের প্রাণ হারিয়েছেন ১,২০৬ জন। তবে আশা জাগিয়ে বেড়েছে সুস্থতার সংখ্যা। ৪৫,২৫৪ জন সুস্থ হয়ে ফিরেছেন।
নতুন দিল্লি, ১০ জুলাই: ডেল্টা ভেরিয়েন্ট (Delta Variant) নিয়ে আতঙ্কের মাঝে বাড়ল করোনায় মৃতের সংখ্যা (COVID-19 Death)। দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা কমলেও, উদ্বেগ বাড়াল মৃতের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী, দেশে দৈনিক সংক্রমিত হয়েছেন ৪২,৭৬৬। মারণ ভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছেন ১,২০৬ জন। তবে আশা জাগিয়ে বেড়েছে সুস্থতার সংখ্যা। ৪৫,২৫৪ জন সুস্থ হয়ে ফিরেছেন।
সবমিলিয়ে দেশের করোনা সংক্ৰমণ বেড়ে দাঁড়ালো ৩,০৭,৯৫,৭১৬। যাদের মধ্যে ২,৯৯,৩৩,৫৩৮ জন সুস্থ হয়েছেন। তবে মারণ ভাইরাসে প্রাণ গিয়েছে ৪,০৭,১৪৫ জনের। তবে এখনও সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪,৫৫,০৩৩। তৃতীয় ওয়েভ আসার আগে দেশের প্রতিটি রাজ্যে জোরকদমে চলছে করোনা টিকাকরণ। আতঙ্কে দিন কাটছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়েও। ডেল্টা, ডেল্টা প্লাসের পর এবার কাপ্পা (Kappa) নামে আরও এক প্রজাতির খোঁজ মিলেছে। কোভিডের নয়া প্রজাতির খোঁজ মেলায় ফের আশঙ্কার প্রহর গুনছেন চিকিৎসকরা।
আরও পড়ুন, ডেল্টা প্লাসের পর কাপ্পা, করোনার নয়া প্রজাতির খোঁজ উত্তরপ্রদেশে, প্রথম মৃত্যু
এরই মধ্যে আবার চোখ রাঙাচ্ছে জিকা ভাইরাস। শুক্রবার পাওয়া খবর অনুযায়ী, কেরালার তিরুবন্তপুরমে ইতিমধ্যে জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত ১৩ জন। একজন ২৪ বছর বয়সী অন্তঃসত্ত্বা মহিলা সর্বপ্রথম জিকায় আক্রান্ত হন। তিরুবন্তপুরমের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন। গত ২৮ জুন মাথাব্যথা, জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।
জিকা মশা বাহিত রোগ। মশার কামড় থেকে এই রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এডিস মশা থেকে এই রোগ ছড়ায়। দিনের বেলায় এই মশা কামড় দেয়। চিকুনগুনিয়া (Chikungunya) রোগের মতো একই উপসর্গ দেখা যায় জিকা ভাইরাসের ক্ষেত্রে। তবে জিকা ভাইরাসের ক্ষেত্রে ভয়াবহ শারীরিক কোনও ক্ষতি হয় না।