Jairam Ramesh: শাহের হাতের পুতুল ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী, মণিপুরে বীরেন সিংয়ের ইস্তফা নিয়ে মন্তব্য জয়রামের
দীর্ঘ কয়েকবছর ধরে মণিপুর অশান্ত থাকার পর অবশেষে রবিবার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিলেন এন বীরেন সিং।
দীর্ঘ কয়েকবছর ধরে মণিপুর (Manipur) অশান্ত থাকার পর অবশেষে রবিবার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিলেন । আচমকাই এভাবে ইস্তফা দেওয়াতে দেশজুড়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। একদিকে দিল্লিতে যেখানে বিজেপি সরকার গড়ছে সেখানে হঠাৎ করেই মণিপুরে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে শাহের আস্থাভাজন বীরেন সিং কেন পদত্যাগ করলেন সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। এবার এই নিয়ে কেন্দ্রকে খোঁচা দিলেন কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশ। তাঁর বক্তব্য, "বীরেন সিং আগেও অনেকবার ইস্তফা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি তখন দেখননি। আগামীকাল বিধানসভায় কংগ্রেস বিধায়করা অনাস্থা প্রস্তাব দিত, তার আগেই চাপে পড়ে ইস্তফা দিলেন তিনি"।
অনাস্থা প্রস্তাবে চাপে পড়ত বীরেন সিং, দাবি কংগ্রেস সাংসদের
জয়রাম আরও বলেন, "২০২২-এ যখন নির্বাচন হয়েছিল তখন বিজেপি তো বটেই এমনকী এনডিএ পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জিতেছিল। ফলে এর থেকে এটাই পরিস্কার যে কংগ্রেস অনাস্থা প্রস্তাব পাশ করালে বীরেন সিং শক্তি প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হবে। সেই কারণে আগের দিন ইস্তফা দিয়েছেন। আসলে মণিপুরে আজকে যে পরিস্থিতি হয়েছে, তারজন্য মুখ্যমন্ত্রীকে একা দোষারোপ করলে হবে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও পরিস্থিতি শান্ত করতে ব্যর্থ হয়েছে। ওনার হাতের পুতুল ছিলেন বীরেন সিং"।
জয়রাম রমেশের বক্তব্য
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ইস্তফার দাবি জয়রাম রমেশের
কংগ্রেস সাংসদের মতে, "২০২২ সালে নির্বাচন হওয়ার ১৫ মাসের মধ্যে মণিপুর অশান্ত হয়েছেন। এর দায় যেমন বীরেন সিংয়ের, তেমনই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও অসফল। তাই ইস্তফা তাঁরও দেওয়া উচিত এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর অবিলম্বে মণিপুরে যাওয়া উচিত। সেখানকার মানুষ, সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলা উচিত"।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)