Fake Doctor: পঞ্চম শ্রেণিতে স্কুলছুট, ৬ মাস ধরে ভুয়ো ডাক্তারের চিকিৎসাধীনে করোনা আক্রান্ত পুলিশকর্মীরা?

৬ মাস ধরে করোনা আক্রান্ত পুলিশকর্মীদের চিকিৎসা করার পর অবশেষ ধরা পড়ল ভুয়ো ডাক্তার (Fake Doctor)। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি তেলেঙ্গানার রাচকোন্ডা কমিশনারেটের। এমন জালিয়াত যে পুলিশকে শেষে ঘোল খাইয়ে দিল। একেবারে যেমন তেমন পুলিশকর্মী নয়, রাচকোন্ডা কমিশনারেটের বাঘা বাঘা পুলিশকর্তারা ধরতেই পারলেন না যে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের ভেক ধরে একজন জালিয়াত তাঁদের দীর্ঘ ৬ মাস ধরে বোকা বানিয়ে চলেছে। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুসারে অভিযুক্ত ব্যক্তি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে। সরকারি কর্তাদের ঠকিয়েই সে রোজগার করে থাকে।

প্রতীকী ছবি(Photo Credits: Public Domain Pics | Representational Image)

তেলেঙ্গানা, ১১ সেপ্টেম্বর৬ মাস ধরে করোনা আক্রান্ত পুলিশকর্মীদের চিকিৎসা করার পর অবশেষ ধরা পড়ল ভুয়ো ডাক্তার (Fake Doctor)। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি তেলেঙ্গানার রাচকোন্ডা কমিশনারেটের। এমন জালিয়াত যে পুলিশকে শেষে ঘোল খাইয়ে দিল। একেবারে যেমন তেমন পুলিশকর্মী নয়, রাচকোন্ডা কমিশনারেটের বাঘা বাঘা পুলিশকর্তারা ধরতেই পারলেন না যে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের ভেক ধরে একজন জালিয়াত তাঁদের দীর্ঘ ৬ মাস ধরে বোকা বানিয়ে চলেছে। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুসারে অভিযুক্ত ব্যক্তি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে। সরকারি কর্তাদের ঠকিয়েই সে রোজগার করে থাকে। এমন প্রচুর অপরাধের তালিকা তার নামে রয়েছে।

রাচকোন্ডা পুলিশ কমিশনারেটের কর্তাদেরও সে এভাবেই ম্যানেজ করতে পেরেছিল। করোনা আক্রান্ত পুলিশকর্মীদের কীবাবে সহযোগিতা করা উচিত, তা সে জানে। তাঁদের চিকিৎসা করতে চায় সে। কমিশনারেটের কর্তারাও আর দ্বিধা করেননি। কারণ সংক্রমণের কারণে সবাই তখন দূরে সরে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেছিল সে। এভাবেই দিন কেটে যাচ্ছিল, আচমকা জালিয়াতের পরিবারের একজনই কমিশনারেটকে বিষয়টি জানালে সন্দেহ শুরু হয়। চিকিৎসকের যাবতীয় শংসাপত্র চেক করতে গিয়েই বোঝা যায় সবই ভুয়ো, নকল। এমনকী, ভুয়ো চিকিৎসক নিজেই জাল শংসাপত্র তৈরির চক্রের এক পান্ডা। এরপরেই তাকে হাতেনাতে ধরে শ্রীঘরে পাঠিয়েছে পুলিশ। আরও পড়ুন-India-China Standoff in Ladakh: ইন্দো-চিন সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভারত, চিনের বিদেশমন্ত্রীকে বললেন ডক্টর এস জয়শংকর

নিজেদের নির্বুদ্ধিতায় একেবারে মুহ্যমান কমিশনারেটের কর্তারা। একজন ভুয়ো চিকিৎসকের হাতে কীভাবে মারণ রোগে আক্রান্ত পুলিশকর্মীদের দায়িত্ব তুলে দিয়ে এতদিন নিশ্চিন্ত ছিলেন, এই ভেবেই তাঁরা মরমে মরে আছেন। জানা গিয়েছে, ওই জালিয়াত করোনা আক্রান্ত পুলিশকর্মীদের প্যারাসিটামল প্রেসক্রাইব করতো। আর রক্তচাপ মাপতো, এই ছিল তার কাজ। এটুকু করেই সে একাধিক পুলিশের চোখে ধুলো দিয়েছিল ৬ মাস। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now