Citizenship Amendment Bill: সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পেশে ছাড়পত্র কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

সংসদে (Parliament) নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল (Citizenship (Amendment) Bill) পেশে ছাড়পত্র দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Union Cabinet)। গত লোকসভার আগের মেয়াদে বিলটি পাস হয়নি। আগামী সপ্তাহেই সংসদে এই বিল পেশ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কী রয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে? ১৯৫৫ সালের সিটিজেনশিপ অ্যাক্ট সংশোধন করতেই ওই বিল আনা হচ্ছে। এই বিল অনুযায়ী পাকিস্তান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি ও খ্রিষ্টান ধর্মালম্বী মানুষরা এদেশে ৬ বছর থাকলেই নাগরিকত্ব পাবেন। আগে এই সময়সীমা ছিল ১২ বছর। নাগরিকপঞ্জীর মতো এই বিলের বিরোধিতা করেছে কংগ্রেস (Congress), তৃণমূল (TMC), সিপিএম (CPIM) সহ বেশ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দল। তাদের দাবি, ধর্মের ভিত্তিতে কাউকে দেশের নাগরিকত্ব দেওয়া যায় না।

ফাইল ফোটো (Photo: PTI)

নতুন দিল্লি, ৪ ডিসেম্বর: সংসদে (Parliament) নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল (Citizenship (Amendment) Bill) পেশে ছাড়পত্র দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Union Cabinet)। গত লোকসভার আগের মেয়াদে বিলটি পাস হয়নি। আগামী সপ্তাহেই সংসদে এই বিল পেশ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কী রয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে? ১৯৫৫ সালের সিটিজেনশিপ অ্যাক্ট সংশোধন করতেই ওই বিল আনা হচ্ছে। এই বিল অনুযায়ী পাকিস্তান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি ও খ্রিষ্টান ধর্মালম্বী মানুষরা এদেশে ৬ বছর থাকলেই নাগরিকত্ব পাবেন। আগে এই সময়সীমা ছিল ১২ বছর। নাগরিকপঞ্জীর মতো এই বিলের বিরোধিতা করেছে কংগ্রেস (Congress), তৃণমূল (TMC), সিপিএম (CPIM) সহ বেশ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দল। তাদের দাবি, ধর্মের ভিত্তিতে কাউকে দেশের নাগরিকত্ব দেওয়া যায় না।

জানা যাচ্ছে, নতুন বিলে কয়েকটি সংশোধনী আনা হয়েছে। "অবৈধ অভিবাসী" (illegal immigrants) এবং যারা প্রতিবেশী দেশে ধর্মীয় নিপীড়নের মুখোমুখি হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁদের মধ্যে পার্থক্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ থেকে আসা বিপুল সংখ্যক হিন্দুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে কেন্দ্রীয় সরকারের এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। এই বিলটি সহজে লোকসভা পাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও রাজ্যসভাতে পাস করাতে সরকারকে বেগ পেতে হতে পারে। কারণ রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকার সংখ্যালঘু। আরও পড়ুন:  Chhattisgarh: ৫ সহকর্মীকে গুলি করে মেরে আত্মঘাতী আইটিবিপি জওয়ান, নজিরবিহীন ঘটনা ছত্তিশগড়ে

আগেই কংগ্রেস, তৃণমূল, ডিএমকে, সমাজবাদী পার্টি, বাম এবং রাষ্ট্রীয় জনতা দল এই বিলের বিরোধিতা করেছে। তবে রাজ্যসভায় এআইএডিএমকে-র মতো আরও কয়েকটি দল ভোটাভুটিতে অংশ নাও নিতে পারে। তাতে সরকারের সুবিধা হবে এই বিল পাস করাতে। ২০১৬ সালে প্রথমবার এই বিল লোকসভায় পেশ করা হয়েছিল। সেই সময় অসমে বিজেপির সহযোগী অসম গণ পরিষদ ( Asom Gana Parishad) বিলের বিরোধিতা করেছিল। এমনকী প্রতিবাদে ক্ষমতাসীন জোট থেকেও তারা বেরিয়ে আসে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now