Chief of Defence Staff: চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ পদ তৈরি করে দেশবাসীকে চমকে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ পদ তৈরি করে দেশবাসীকে চমকে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লালকেল্লায় ৭৩-তম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে জানালেন সেকথা। বললেন, এই চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ আসলে এমন একজন পদাধিকারী যিনি একইসঙ্গে বায়ু, নৌ ও স্থলবাহিনীর প্রধান হিসেবে গণ্য হবেন। ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের পরেই এই পদটির গুরুত্ব অনুভূত হয়।
দিল্লি, ১৫ আগস্ট: চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ পদ তৈরি করে দেশবাসীকে চমকে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লালকেল্লায় ৭৩-তম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে জানালেন সেকথা। বললেন, এই চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ আসলে এমন একজন পদাধিকারী যিনি একইসঙ্গে বায়ু, নৌ ও স্থলবাহিনীর প্রধান হিসেবে গণ্য হবেন। ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের পরেই এই পদটির গুরুত্ব অনুভূত হয়। সেই সময় দেশের নিরাপত্তার ফাঁকফোঁকড় খুঁজতে গঠিত একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি জানায়, একজন ‘সিঙ্গল পয়েন্ট’ অফিসার প্রয়োজন, যিনি প্রতিটি সামরিক বিভাগ পরিচালনারই ভার নেবেন। এতদিনে সেই কাজ করে দেখালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। আরও পড়ুন-৩৭০ ধারা বিলোপে এখন “এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত”, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা থেকে বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
উল্লেখ্য, এই চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (Chief of Defence Staff) পদের জন্য ২০১২ সালে নরেশ চন্দ্র টাস্ক ফোর্স থেকে দাবি জানানো হয়। বলা হয়, চিফ অফ স্টাফ কমিটির একজন চেয়ারম্যান চাই। চিফ অফ স্টাফ কমিটি সামরিক বাহিনীর তিনটি বিভাগের শীর্ষকর্তাদের নিয়ে তৈরি। এই পরামর্শকে মান্যতা দিয়েই এই পদ তৈরি করল সরকার। তবে নতুন এই পদে কে আসবেন, সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়নি। বলা বাহুল্য, সংশ্লিষ্ট পদটি তৈরির জন্য বহুদিন থেকেই সরকারের সঙ্গে ধাপে ধাপে আলোচনা চালাচ্ছিলেন দেশের সামরিক বাহিনীর কর্তারা। এতদিনে সেই আলোচনা ফলপ্রসূ হল।
এই চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ পদটির প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) বলেন, ‘‘আমাদের সেনাবাহিনী দেশের গর্ব। সেনাবাহিনীর প্রতিটি শাখার সমন্বয় আরও জোরালো করতে আমি একটি বড় ঘোষণা করতে চাই আজ। ভারতে একজন সিডিএস বা চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ থাকবেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে আমাদের সেনাবাহিনী আরও কার্যকরী হবে।’’ সহজ ভাষায় চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ হলেন, সরকারের সঙ্গে স্থলবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর প্রধান সংযোগরক্ষাকারী অফিসার। তিনটি বিভাগের ক্ষেত্রেই সিদ্ধান্ত প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া হবে তাঁকে। এর ফলে তিনটি বিভাগের ঐক্য আরও জোরালো হবে বলে দাবি সরকারের।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)