HRD Minister: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি রাজনীতির আখড়া হয়ে উঠছে, এমন চলতে থাকলে কড়া ব্যবস্থা নেবে মোদি সরকার, দাবি রমেশ পোখরিয়ালের
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে নয়া বিতর্ক সৃষ্টি করলেন কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল। কেন্দ্র এসব সহ্য করবে না বলে জানান তিনি। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে রাজনীতির আখড়া হয়ে যেতে দেবেন না। নরেন্দ্র মোদি সরকার এটি কোনওভাবেই বরদাস্ত করবে না। দেশজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যে বিক্ষোভ হচ্ছে তা নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।
কলকাতা, ৩০ ডিসেম্বর: ছাত্র আন্দোলন (Student's Protest) নিয়ে নয়া বিতর্ক সৃষ্টি করলেন কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী (HRD Minister) রমেশ পোখরিয়াল (Ramesh Pokhriyal)। কেন্দ্র এসব সহ্য করবে না বলে জানান তিনি। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে রাজনীতির আখড়া হয়ে যেতে দেবেন না। নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সরকার এটি কোনওভাবেই বরদাস্ত করবে না। দেশজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যে বিক্ষোভ হচ্ছে তা নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেছেন,"জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় (JNU), জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (JMI), দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় (DU), যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (JU), প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় (PU) সিএএ-র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে। মোদি সরকার এধরণের কাজকর্ম মেনে নেবে না। কংগ্রেসই এসবে ইন্ধন জুগিয়েছে। তারাই প্রথম থেকে সিএএ (CAA)-র বিরুদ্ধে আন্দোলন করে মানুষকে বিপথে চালিত করছে। আরও পড়ুন, সিএএ-র প্রচারে 'নমো অ্যাপ' আনলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বললেন #IndiaSupportsCAA ব্যবহার করুন সোশ্যাল মিডিয়ায়
তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো মমতা ব্যানার্জিও (Mamata Banerjee) ২০০৫ সালে অনুপ্রবেশকারীদের আটকানোর চেষ্টা করেছিলেন বলে দাবি করেন তিনি। স্বাধিনয়টার সময়কালে দেশে মুসলিম নাগরিকের সংখ্যা ছিল ৯ শতাংশ, এখন যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ শতাংশে। বিরোধীরা বারবার ১৪ নং ধারার উদাহরণ দিচ্ছেন। কিন্তু তারা ভুলে যাচ্ছেন দেশে চ্যারিটি খোলা হয়নি যে সকলেই এসে প্রবেশ করবে। ভারতবর্ষে নরেন্দ্র মোদির থেকে বড় শুভাকাঙ্খী আর দ্বিতীয়টি নেই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীপ ধনখরকে নিয়ে হওয়া বিক্ষোভ আটকাতে ব্যর্থ হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। তাদের রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা হাতের বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে বলেও দাবি করেন পোখরিয়াল।