Assam Horror: প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় স্ত্রী-কে ধরে ফেলায় স্বামী খুন, দেহ টুকরো টুকরো কেটে সেপটিক ট্যাঙ্কে
অসমের নওগাঁ-য় হাড়হিম করা ঘটনা। বেঙ্গালুরু থেকে কাজ সেরে বাড়ি ফিরে স্ত্রী-কে তার প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে ফেলে স্বামী। এরপর স্বামীকে খুন করে স্ত্রী।
অসমের নওগাঁ-য় হাড়হিম করা ঘটনা। বেঙ্গালুরু থেকে কাজ সেরে বাড়ি ফিরে স্ত্রী-কে তার প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে ফেলে স্বামী। এরপর স্বামীকে খুন করে স্ত্রী। খুনের প্রমাণ লোপাট করতে প্রেমিকের সাহায্য নিয়ে স্বামীর দেহ টুকরো টুকরো করে সেপটিক ট্যাঙ্কে ফেলে দেয় স্ত্রী। খুনের তিন মাস পর সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার হয়েছে টুকরো টুকরো করে কতেটে ফেলা দেহ। অসমের নওগাঁ জেলার কুঠোরি এলাকার কালিয়াবরে ঘটেছে এই ঘটনা। স্বামীকে খুনে অভিযুক্ত স্ত্রী-র নাম রীতা বোরা। আর খুন হওয়া স্বামীর নাম উমেশ বেরা। স্ত্রী-র প্রেমিকের নাম মুজিবুর রহমান।
বেঙ্গালুরুতে কাজের জন্য দু-তিন মাস থাকার পর বাড়িতে ফিরতেন উমেশ। উমেশের অনুপস্থিতিতে মুজিবুরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে রীতা-র। মজিবুরের সঙ্গে রীতা-কে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় ধরে ফেলার পর উমেশ ঝগড়া শুরু করে। এরপরই মুজবীরের সাহায্য নিয়ে স্বামীকে গলা টিপে মেরে ফেলে রীতা। তারপর প্রমাণ লোপাট করতে উমেশের দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলে সেপটিক ট্যাঙ্কে ফেলে দেয় তারা। আরও পড়ুন-
সবজিতে টিকটিকি, স্কুলের মিড ডে মিল খেয়ে অসুস্থ ৫০ পড়ুয়া
উমেশের আত্মীয়-বন্ধুরা তাকে নিয়ে রীতার কাছে খোঁজ নিতে এলে সে জানায় বেঙ্গালুরু থেকে ফেরেনি। একজনের সন্দেহ হলে সব খবর নিয়ে পুলিশকে জানায়। পুলিশের কাছে উমেশের নামে মিসিং ডায়েরিও করা হয়। পুলিশ তদন্ত করে বাড়ি তল্লাশির পর কার্যত কেঁচো খুড়তে কেউটে বেরিয়ে আসে। রীতা বোরা ও তার প্রেমিক মুজিবুরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।