Bike Ambulance Facility: স্বাস্থ্য পরিসেবার উন্নতিতে এবার বাইক অ্যাম্বুলেন্সের সূচনা মহারাষ্ট্রের গদচিরোলিতে (দেখুন সেই ছবি)
প্রকল্পের আধিকারিক শুভম গুপ্তা বলেছেন যে আজও গদচিরোলিতে এমন ১২২ টি গ্রাম রয়েছে যেগুলিতে বর্ষাকালে পরিবহণ ও যোগাযোগের সমস্যা হয়। একই সঙ্গে পর্যাপ্ত পাকা রাস্তা না থাকায় এখন গ্রামে গ্রামে বাইক অ্যাম্বুলেন্স চালু করা হচ্ছে।
Bike Ambulance facility: Bike Ambulance facility initiated for remote villages of far-flung areas in Gadchiroli district
ঘন জঙ্গল, পাহাড়, নদী এবং প্রাকৃতিক গুহায় ঘেরা মহারাষ্ট্রের গদচিরোলি। যেখানে আজও একটু ভালো চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য পরিসেবা স্থানীয় মানুষদের কাছে স্বপ্নের মত। আজও কর্দমাক্ত ও পাহাড়ি এলাকা দিয়ে খাটে বেধে রোগী নিয়ে এখানে আসেন অনেকে। এর পাশাপাশি এই গদচিরোলির ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে মহারাষ্ট্রের সীমান্তবর্তী ছত্তিশগড়ের কিছু গ্রামেও স্বাস্থ্য পরিষেবার অভাব রয়েছে। যেখানে সঠিক সড়ক যোগাযোগ ও বনাঞ্চলের মধ্যে দিয়ে লোকজনকে হেঁটে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পর্যন্ত যেতে হয়।
এরকম অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে মহারাষ্ট্র সরকার গদচিরোলিতে চালু করল বাইক অ্যাম্বুলেন্স পরিসেবা। শুধু এখানেই নয় বাইক অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা এখন পাওয়া যাবে গদচিরোলি জেলার দূর-দূরান্তের গ্রামে। এই বিশেষ প্রকল্পের আধিকারিক শুভম গুপ্তা বলেছেন যে আজও গদচিরোলিতে এমন ১২২ টি গ্রাম রয়েছে যেগুলিতে বর্ষাকালে পরিবহণ ও যোগাযোগের সমস্যা হয়। একই সঙ্গে পর্যাপ্ত পাকা রাস্তা না থাকায় এখন গ্রামে গ্রামে বাইক অ্যাম্বুলেন্স চালু করা হচ্ছে। এমনকি খাটিয়া বা বাঁশের ঝোলার পরিবর্তে রোগীদের স্থিতিশীলতা প্রদানের জন্য আমাদের স্ট্রেচারও রয়েছে।
ভামরাগড়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ভূষণ চৌধুরী বলেছেন, রাস্তা ও নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতে অ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করা একটি বড় সমস্যা। তাই আরো বেশি বাইক অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবহার করতে হবে। আমরা বাইক অ্যাম্বুলেন্সের জন্য ড্রাইভার নিয়োগ করেছি যারা আশা কর্মীদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে।