Anti-CAA Protests: হিংসার আশ্রয় নেওয়া পড়ুয়ারা নেতা নয়: সেনা প্রধান বিপিন রাওয়াত
নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (CAA) প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন স্থানে হিংসার ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন সেনা প্রধান বিপিন রাওয়াত (Indian Army Chief General Bipin Rawat)। দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, "হিংসার আশ্রয় নেওয়া পড়ুয়ারা মানুষকে সঠিক পথে নিয়ে যাচ্ছে না।" নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক এবং দিল্লিতে বিক্ষোভ চলাকালীন হিংসার ঘটনা ঘটেছে। সেনা প্রধান স্পষ্টতই সেই সব ঘটনার দিকেই আঙুল তোলেন। তিনি বলেন, "নেতৃত্ব (Leadership) মানেই সব কিছুকে সামনে থেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আপনি যখন এগিয়ে যান, সবাই অনুসরণ করে। এটি এতটা সহজ নয়। এটা সহজ মনে হলেও খুব জটিল। নেতৃত্ব হল যারা মানুষকে সঠিক পথে নিয়ে যায়। যারা জনগণকে সঠিক পথে নিয়ে যান না তারা নেতা নয়।"
নতুন দিল্লি, ২৬ ডিসেম্বর: নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (CAA) প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন স্থানে হিংসার ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন সেনা প্রধান বিপিন রাওয়াত (Indian Army Chief General Bipin Rawat)। দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, "হিংসার আশ্রয় নেওয়া পড়ুয়ারা মানুষকে সঠিক পথে নিয়ে যাচ্ছে না।" নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক এবং দিল্লিতে বিক্ষোভ চলাকালীন হিংসার ঘটনা ঘটেছে। সেনা প্রধান স্পষ্টতই সেই সব ঘটনার দিকেই আঙুল তোলেন। তিনি বলেন, "নেতৃত্ব (Leadership) মানেই সব কিছুকে সামনে থেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আপনি যখন এগিয়ে যান, সবাই অনুসরণ করে। এটি এতটা সহজ নয়। এটা সহজ মনে হলেও খুব জটিল। নেতৃত্ব হল যারা মানুষকে সঠিক পথে নিয়ে যায়। যারা জনগণকে সঠিক পথে নিয়ে যান না তারা নেতা নয়।"
নাগরিকত্ব আইনের (CAA) প্রতিবাদে যে ভাবে শামিল হয়েছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা, তারও সমালোচনা করেছেন জেনারেল রাওয়াত। তিনি বলেন, ‘‘আমরা দেখছি, প্রচুর মানুষকে ভুল পথে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। সেই নেতৃত্বে কিছু ভুল থেকে যাচ্ছে। এটাকে নেতৃত্ব দেওয়া বলে না। আমরা অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলিতে কী দেখছি। ছাত্ররা অগ্নিসংযোগ ও হিংসা চালাতে জনতার নেতৃত্ব দিচ্ছে। এটাকে নেতৃত্ব দেওয়া বলে না।" আরও পড়ুন: Jadavpur University: ‘মেরুদণ্ডহীন’ বলে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখরকে আচার্য পদ থেকে রাস্টিকেট করল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠন
দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, পুনে-সহ একাধিক জায়গায় পড়ুয়ারা সিএএ-এনআরসি বিরোধিতায় রাস্তায় নেমেছেন। দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেধেছে তাঁদের। জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের উপর পুলিশ লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ। আহত হন বেশ কিছু পড়ুয়া। কমপক্ষে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে উত্তর প্রদেশে। ১৫ ডিসেম্বর সিএএ-র প্রতিবাদে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিশাল জনসমাগম হয়। বহু সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তিকে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। বাসে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এরপর পুলিশ লাঠিচার্জ করে ও জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায়।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)