Hyderabad: গাড়ি ধরে চালান দিয়েছিল, রাগে ট্র্যাফিক সিগন্যাল ও থানার বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিলেন ব্যক্তি

ট্র্যাফিক পুলিশ গাড়ি ধরে চালান (Challan) কেটে দিয়েছিল। তাই রাগে ট্র্যাফিক সিগন্যাল ও দুটি পুলিশ স্টেশনের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিলেন এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদে (Hyderabad)। শুক্রবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম এ রমেশ। সাইবারাবাদ পুলিশ জানিয়েছে, এ রমেশ তেলাঙ্গানা স্টেট সাউথ ইলেকট্রিসিটি ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী।

হায়দরাবাদ, ৬ ফেব্রুয়ারি: ট্র্যাফিক পুলিশ গাড়ি ধরে চালান (Challan) কেটে দিয়েছিল। তাই রাগে ট্র্যাফিক সিগন্যাল ও দুটি পুলিশ স্টেশনের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিলেন এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদে (Hyderabad)। শুক্রবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম এ রমেশ। সাইবারাবাদ পুলিশ জানিয়েছে, এ রমেশ তেলাঙ্গানা স্টেট সাউথ ইলেকট্রিসিটি ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী।

রমেশের মোটরসাইকেল নিয়ে রাস্তায় বেরিয়েছিল এক নাবালক। ট্র্যাফিক পুলিশ তাকে ধরে ও চালান ইশু করে। আর সেই কারণেই ট্র্যাফিক পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমা হয় রমেশের। তাঁর বিরুদ্ধে জারি করা চালান সম্পর্কে জানতে পেরে রমেশ ঘটনাস্থানে এসে ​​ট্র্যাফিক পুলিশদের সঙ্গে তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। তবে ট্রাফিক পুলিশ কর্মীরা চালান জারি করার সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। পরে সেই রাতেই ক্ষুব্ধ রমেশ জিদিমেটলা ট্র্যাফিক এবং স্থানীয় দুটি থানাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ কেটে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। শুধু তাই নয়, ট্রাফিক সিগন্যালের যেখানে তাঁর মোটরসাইকেল ধরা হয়েছিল সেখানকার ফিউজওো কেটে দেন তিনি। যারা জেরে ২ ঘণ্টা ধরে যান চলাচলে সমস্যা হয়। আরও পড়ুন: Puducherry: '৫ কোটির বিনিময়ে নরেন্দ্র মোদিকে খুন করতে প্রস্তুত', ফেসবুকে পোস্ট করে শ্রীঘরে যুবক

পুলিশ কোনও সময় নষ্ট না করে বিদ্যুৎ বিভাগের দ্বারস্থ হয়। তাদের হস্তক্ষেপের ফলে থানাগুলিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু হয় এবং ট্রাফিক লাইট জ্বলতে শুরু করে। রমেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির (আইপিসি) সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করা হয়েছে এবং আদালত তাঁকে জেল হেপাজতে পাঠিয়েছে।