US Embassy Employee Tests Positive: দিল্লির মার্কিন দূতাবাসের কর্মীর শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ, তড়িঘড়ি চিকিৎসার ব্যবস্থা
রাজধানীর মার্কিন দূতাবাসের (US Embassy) এক কর্মীর শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ। শুক্রবার দূতাবাসের তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। এ-ও জানানো হয়েছে যে ওই কর্মীর সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত হয়েছে। তিনি এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কর্তারা বিষয়টির উপরে নজর রেখেছেন। মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র জানিয়েছেন, “আক্রান্ত কর্মী যাতে সঠিক চিকিৎসা পান সেজন্য ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।” দিল্লিতে সবমিলিয়ে ৩০০ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের জীবাণু মিলেছে। এখন দেশের সব থেকে কারাব অবস্থায় রয়েছে রাজধানী। দূতাবাসের বিবৃতিতে স্পষ্ট বাল হয়েছে, আক্রান্ত কর্মীর নাম বা অন্যান্য তথ্য প্রকাশ্যে আনা হবে না। তাঁর নিরাপত্তার খাতিরেই এসব করা হয়েছে।
নতুন দিল্লি, ৩ এপ্রিল: রাজধানীর মার্কিন দূতাবাসের (US Embassy) এক কর্মীর শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ। শুক্রবার দূতাবাসের তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। এ-ও জানানো হয়েছে যে ওই কর্মীর সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত হয়েছে। তিনি এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কর্তারা বিষয়টির উপরে নজর রেখেছেন। মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র জানিয়েছেন, “আক্রান্ত কর্মী যাতে সঠিক চিকিৎসা পান সেজন্য ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।” দিল্লিতে সবমিলিয়ে ৩০০ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের জীবাণু মিলেছে। এখন দেশের সব থেকে কারাব অবস্থায় রয়েছে রাজধানী। দূতাবাসের বিবৃতিতে স্পষ্ট বাল হয়েছে, আক্রান্ত কর্মীর নাম বা অন্যান্য তথ্য প্রকাশ্যে আনা হবে না। তাঁর নিরাপত্তার খাতিরেই এসব করা হয়েছে।
মার্কিন দূতাবাসে কর্মরত মার্কিন নাগরিক ও স্থানীয় কর্মীদের নিরাপত্তার থেকে কোনও বড় দায়িত্ব এই মুহূর্তে নেই। বিবৃতিতে এ-ও জানানো হয়েছে। সংক্রমণ এড়াতে প্রধানমন্ত্রীর তরফে নেওয়া যাবতীয় নিময়বিধি মেনে চলছেন দূতাবাস কর্তৃপক্ষ। তাঁদেরও একটাই লক্ষ্য, যেভাবেই হোক এই মারণ ভাইরাসকে রুখে দিতে হবে। সেজন্য ভারত সরকারের সঙ্গে সবরকম সহযোগিতা করছে দিল্লিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। আরও পড়ুন-Los Angeles: এবার লস অ্যাঞ্জেলসের কোকাকোলার বোতল তৈরির কারখানায় ২ কর্মী কোভিড-১৯ পজিটিভ
ভারতে সবমিলিয়ে ২৩০০ লোক এখনও পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এরমধ্যে আবার ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মারণ ভাইরাসকে রুখতে ও গোষ্ঠী সংক্রমণ এড়াতে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনে রয়েছে গোটা দেশ। এরমধ্যেও ঘটছে বিপত্তি। ভিনরাজ্যের শ্রমিকরা পায়ে হেঁটে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করে। পরে বিভিন্ন রাজ্যের তরফে শ্রমিকদের থাকা খাওয়ার বন্দোবস্ত করা হয়। দিল্লির নিজামুদ্দিনের মার্কাজ বিল্ডিংয়ে তবলিকি জমাতের আয়োজন হয়েছিল। লকডাউনের খবর পেয়ে এখানে প্রচুর মানুষ লুকিয়ে পড়ে। দিল্লির পুলিশ বহু চেষ্টায় তাদের উদ্ধার করে কোয়ারেন্টাইনে পাঠিয়েছে। তবলিকি জমাত থেকে ফিরে হায়দরাবাদে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। কাশ্মীরে একজন। বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী মহসিন রাজা এই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন। শিয়া ওয়াকাফ বোর্ডের প্রধান ওয়াসিম রিজভি বলেছেন, তবলিকি জমাত আত্মঘাতী বোমারু ছেড়েছে দেশের কোণে কোণে।