Lockdown 2.0: লকডাউনে ২০ তারিখের পর কী কী পরিষেবা চালু করছে সরকার? দেখে নিন এক ঝলকে

৩ মে পর্যন্ত লকডাউন (Lockdown) বাড়ানোর পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, যেসব জায়গায় সংক্রমণের চিহ্ন নেই, সেসব জায়গায় ২০ এপ্রিলের পর লকডাউন শিথিল করা হবে। তাহল যেটা দাঁড়াচ্ছে, তা হল হটস্পট নেই এমন এলাকায় ২০ তারিখের পর স্বাস্থ্য, কৃষি, ই-কমার্স ও সংবাদপত্র ও বৈদ্যুতিন মাধ্যম। চিকিৎসা পরিষেবা বাদ দিয়ে, প্লাইট, ট্রেন, মেট্রো, বাস পরিষেবা সবকিছুই ৩ মে পর্যন্ত বাতিল থাকবে। লকডাউন চলা সত্ত্বেও যে পরিষেবাগুলি ৩০ এপ্রিলের পরে মিলবে তা একটি তালিকা তৈরি করেছে সরকারি ওয়েবসাইট মাইগভ। বাণিজ্যিক পরিষেবা, যানবাহন, শিল্প, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পরিষেবা, আর্থিক ও কৃষিক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে।

লকডাউন (Photo Credits: IANS)

নতুন দিল্লি, ১৭ এপ্রিল: ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন (Lockdown) বাড়ানোর পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, যেসব জায়গায় সংক্রমণের চিহ্ন নেই, সেসব জায়গায় ২০ এপ্রিলের পর লকডাউন শিথিল করা হবে। তাহল যেটা দাঁড়াচ্ছে, তা হল হটস্পট নেই এমন এলাকায় ২০ তারিখের পর স্বাস্থ্য, কৃষি, ই-কমার্স ও সংবাদপত্র ও বৈদ্যুতিন মাধ্যম। চিকিৎসা পরিষেবা বাদ দিয়ে, প্লাইট, ট্রেন, মেট্রো, বাস পরিষেবা সবকিছুই ৩ মে পর্যন্ত বাতিল থাকবে। লকডাউন চলা সত্ত্বেও যে পরিষেবাগুলি ৩০ এপ্রিলের পরে মিলবে তা একটি তালিকা তৈরি করেছে সরকারি ওয়েবসাইট মাইগভ। বাণিজ্যিক পরিষেবা, যানবাহন, শিল্প, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পরিষেবা, আর্থিক ও কৃষিক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে।

২০ তারিখের পর শিল্প কর্মক্ষেত্রগুলির জন্য কঠোর নিয়মাবলি তৈরি হয়েছে। তবে সংক্রমণের কারণে হটস্পট বা রেড জোনে এই লকডাউন শৈথিল্যের কোনও কারণই নেই। ২০ তারিখের পর যেসব বাণিজ্যিক সংস্থা কাজে যোগ দিতে পারবে। সেগুলি হল, সংবাদপত্র ও বৈদ্যুতিন মাধ্যম এবং তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ কর্মী কাজ করতে পারবে। সরকারি ক্ষেত্রে ডাটা এনট্রি, কলসেন্টারের কাজ ও পঞ্চায়েতের কাজ চালু হবে। ই-কমার্স, কোল্ড স্টোরেজ, ক্যুরিয়ার সার্ভিস, গুদামজাত কাজ। হোটেল, হোমস্টে, বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থা, ইনকেট্রিশিয়ানরা কাজ করবেন, প্লাম্বাররাও কাজে যাবেন। কোয়ারেন্টাইন পরিষেবার কাজও শুরু হবে। আরও পড়ুন- Tamil Nadu Man Arrested: লকডাউন ভেঙে করোনা ফিস্ট, কলাপাতায় খাওয়াদাওয়া করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে পুলিশের জালে যুবক

২০ তারিখের পরে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যাদি সংগ্রহে ও চিকিৎসার প্রয়োজনে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বেরতে পারবেন। চার চাকার ক্ষেত্রে পিছনের সিটে একজন প্যাসেঞ্জার বসার অনুমতি রয়েছে। দুচাকার ক্ষেত্রে শুধু চালকই অনুমতি পাবেন বেরনোর। অনলাইনে ব্যবসা, টিউশনি ও কোচিং চলবে। ১০০ দিনের কাজ, সেচ প্রকল্পের কাজও চলতে পারে। তবে শ্রমিকরা অবশ্যই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি মাস্কও ব্যবহার করবেন। চালু থাকবে টেলিকম, ইন্টারনেট পরিষেবা, সাফাই কর্ম, জাক পরিষেবা, জল, স্যানিটেশন ও বিদ্যুৎ। গ্রামীণ এলাকায় শিল্প, এসইডেজ, রপ্তানিভিত্তিক শিল্প, ও শিল্প শহরে কাজ শুরু হবে। পাটশিল্প, প্রয়োজনীয় দ্রব্যের উৎপাদন, আইটি হার্ডওয়্যার, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট, গ্রামের ইট কারখানা, কয়লার উৎপাদন,  রাস্তা তৈরির কাজ, সেচ প্রকল্প, পুরসভার নির্মাণ প্রকল্প, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির প্রকল্প চালু হবে ২০ তারিখের পর। কাজ শুরু হলেও মাস্ক পরা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা পাঁচজনের বেশি জমায়েত নিষিদ্ধ রয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now