Shushrusha Hospital Nurses Are Quarantined: ২জন নার্সের শরীরে সংক্রমণ, বাকিদের কোয়ারেন্টাইনে পাঠালো মুম্বইয়ের শুশ্রুষা হাসপাতাল
মুম্বইয়ের দাদার এলাকার শুশ্রুষা হাসপাতালের (Shushrusha Hospital) দুই নার্সের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ মিলতেই সমস্ত নার্সকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হল। এরপরেই বৃহন্মম্বুই পুরসভার তরফে ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে গেল নির্দেশিকা। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতাল খালি করতে হবে। নতুন কোনও রোগী ভর্তি নেওয়া যাবে না। পুরোনো রোগীদের ছেড়ে দিতে হবে। এএনআই টুইটে জানা গিয়েছে হাসপাতালের প্রত্যেক নার্সকে কোভিড-১৯ টেস্ট করানো হবে। বিএমসির- তরফে জানানো হয়েছে কোয়ারেন্টাইনে থাকা বাকি নার্সদের টেস্ট রিপোর্ট এলে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হবে।
মুম্বই, ১০ এপ্রিল: মুম্বইয়ের দাদার এলাকার শুশ্রুষা হাসপাতালের (Shushrusha Hospital) দুই নার্সের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ মিলতেই সমস্ত নার্সকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হল। এরপরেই বৃহন্মম্বুই পুরসভার তরফে ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে গেল নির্দেশিকা। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতাল খালি করতে হবে। নতুন কোনও রোগী ভর্তি নেওয়া যাবে না। পুরোনো রোগীদের ছেড়ে দিতে হবে। এএনআই টুইটে জানা গিয়েছে হাসপাতালের প্রত্যেক নার্সকে কোভিড-১৯ টেস্ট করানো হবে। বিএমসির- তরফে জানানো হয়েছে কোয়ারেন্টাইনে থাকা বাকি নার্সদের টেস্ট রিপোর্ট এলে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হবে।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে এক পদস্থ বিএমসি কর্তা জানিয়েছেন, দাদার হাসপাতালের ৪২ ও ২৭ বছর বয়সী দুজন নার্সের শরীরে করোনার জীবাণু মিলেছে। খবর পেয়েই তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নিয়েছে বিএমসি। ওই হাসপাতালের বাকি ২৮ জন নার্সকেও কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। আজ সকালেই পাঁচজন নতুন আক্রান্তের খবর মিলেছে। যাদের মধ্যে দুজন নিজামুদ্দিনের তবলিকি জমাতে ছিলেন। এরা আবার ধারভির বাসিন্দা। পরিসংখ্যান যা বলছে তাতে এশিয়া বৃহত্তম বস্তি ধারাভিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২২। মুম্বইতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে ৩৮১টি জায়গাকে নিয়্ন্ত্রণে রাখা হয়েছে। আরও পড়ুন- Punjab In Community Transmission Stage: বাইরে যাননি নতুন আক্রান্ত ২৭ জন, পাঞ্জাবে গোষ্ঠী সংক্রমণের ইঙ্গিত অমরিন্দর সিংয়ের
ভারতে কোভিড-১৯ এর হটস্পট এখন মুম্বই। সেখানে ১১০০ জনের শরীরে মিলেছে এই ভাইরাস। চলতি সপ্তাহেই ওখার্ড হাসপাতালের সমস্ত কর্মীর শরীরে করোনার জীবাণু মেলে। হাসপাতালের তরফে জানা গিয়েছে হৃদরোগের সমস্যা নিয়ে একজন সেখানে ভর্তি হন। তাঁর শরীরে করোনার কোনওরকম উপসর্গ ছিল না। তবে পরে টেস্ট করাতেই সংক্রমণের চিহ্ন মেলে। যেকারণে হাসপাতালের সবকর্মীরা আক্রান্ত হয়েছে। যশলোক হাসপাতালে রোগীর থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনার কারমে হাজার জন কর্মীর নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তবে রিপোর্টে সংক্রমণের প্রমাণ মেলেনি।