Aadhaar: পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে সমস্ত ধরনের আধার গ্রহণযোগ্য, জানাল ইউআইডিএআই
সমস্ত ধরনের বৈধ আধার (Aadhaar) পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে গ্রহণযোগ্য। বুধবার ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (UIDAI) একথা জানিয়েছে। তারা এও জানিয়েছে যে নাগরিকরা যেন গুজবে কান না দেন। ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া আজ টুইটে বলেছে, “বাসিন্দারা তাদের সুবিধার্থে যে কোনও ধরণের আধার ব্যবহার করা বেছে নিতে পারেন এবং যে কোনও ধরনের আধার সমস্ত যথাযথ বৈধতার সঙ্গে পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে গ্রহণযোগ্য, অন্যটির চেয়ে কোনও একটি কম বা বেশি নয়।"
নতুন দিল্লি, ২১ অক্টোবর: সমস্ত ধরনের বৈধ আধার (Aadhaar) পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে গ্রহণযোগ্য। বুধবার ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (UIDAI) একথা জানিয়েছে। তারা এও জানিয়েছে যে নাগরিকরা যেন গুজবে কান না দেন। ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া আজ টুইটে বলেছে, “বাসিন্দারা তাদের সুবিধার্থে যে কোনও ধরণের আধার ব্যবহার করা বেছে নিতে পারেন এবং যে কোনও ধরনের আধার সমস্ত যথাযথ বৈধতার সঙ্গে পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে গ্রহণযোগ্য, অন্যটির চেয়ে কোনও একটি কম বা বেশি নয়।"
আধার ইউআইডিএআই কর্তৃক দ্বারা প্রদত করা একটি ১২-অঙ্কের যাচাইযোগ্য সনাক্তকারী নম্বর। যা ভারতের নাগরিকদের বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। এটি একটি বৈধ প্রমাণ হিসাবে কাজ করে এবং সরকারি ভর্তুকি বা অনুদান প্রাপ্তির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি তিনটি আকারে আসে- চিঠি, ই-আধার এবং পিভিসি কার্ড। পিভিসি আধার এই মাসের শুরুর দিকে ইউআইডিএআই ঘোষণা করেছিল। আরও পড়ুন: Bimal Gurung Seen In Salt Lake: ৩ বছর পর প্রকাশ্যে, সল্টলেকে দেখা মিলল মোর্চা নেতা বিমল গুরুঙের
তিন ধরনের আধার:
(১) আধার লেটার: এটি পোস্টের মাধ্যমে পাঠানো হয়। একবার আধার তৈরি হওয়ার পরে, কোনও ব্যক্তির নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি এসএমএস পাঠানো হয়।
(২) eAadhaar: এটি ইউআইডিএআইয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যায়। এটি আধার কার্ডের একটি ডিজিটাল ফর্ম এবং কোনও ব্যতিক্রম ছাড়াই সারা দেশে গ্রহণযোগ্য। এটি পিডিএফ আকারে আসে। পিডিএফ খোলার জন্য একটি পাসওয়ার্ড প্রয়োজন। পাসওয়ার্ড হল ব্যক্তির নামের প্রথম চারটি অক্ষর, তার পরে জন্ম বছরটি থাকে।
(৩.) আধার পিভিসি কার্ড: এটি আধারটির সর্বশেষতম সংস্করণ, যা এই মাসের শুরুর দিকে ঘোষণা করা হয়েছিল। এটি অনেক সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য সহ আসে। সুরক্ষা বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে থাকে- কিউআর কোড, হলোগ্রাম, মাইক্রো টেক্সট, ঘোস্ট ইমেজ, ইশু এবং প্রিন্টের তারিখ ইত্যাদি। এই সংস্করণটি পলিভিনাইল ক্লোরাইড (পিভিসি) কার্ড হিসাবে আবারও প্রিন্ট করা যেতে পারে এবং তাই এর নাম আধার পিভিসি কার্ড।