Air India Express Plane Crash: কোঝিকোড় বিমান দুর্ঘটনায় উদ্ধারকারীদের সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশ দিলেন কে কে শৈলজা, সরকারের তরফে হবে কোভিড টেস্ট

কোঝিকোড়ের কারীপুর বিমানবন্দরে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় যারা বিপর্যয়ে সাহায্যের জন্য উদ্ধারকারীদের সকলকে সেল্ফ কোয়ারেন্টাইন থাকার নির্দেশ দেন কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা। পাশাপাশি তিনি ও জানান, যারা দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন সরকারের পক্ষ থেকে সকলের কোভিড টেস্ট করা হবে। কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা জানিয়েছেন,"যারা যারা কোঝিকোড়ের কারীপুর বিমানবন্দরে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় উদ্ধারকাজ করছিলেন সকলে সেল্ফ কোয়ারেন্টাইন। প্রশাসনের তরফে সকলের কোভিড টেস্ট করানো হয়।"

কোঝিকোড় বিমান দুর্ঘটনা (Photo Credits: ANI)

কোচি, ৮ অগস্ট: কোঝিকোড়ের (Kozhikode) কারীপুর বিমানবন্দরে (Karipur Airport) এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় (Plane Crash) যারা বিপর্যয়ে সাহায্যের জন্য উদ্ধারকারীদের সকলকে সেল্ফ কোয়ারেন্টাইন থাকার নির্দেশ দেন কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা (KK Shailaja)। পাশাপাশি তিনি ও জানান, যারা দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন সরকারের পক্ষ থেকে সকলের কোভিড টেস্ট করা হবে। কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা জানিয়েছেন,"যারা যারা কোঝিকোড়ের কারীপুর বিমানবন্দরে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় উদ্ধারকাজ করছিলেন সকলে সেল্ফ কোয়ারেন্টাইন। প্রশাসনের তরফে সকলের কোভিড টেস্ট করানো হয়।"

বিমানবন্দরে অতরণের সময় রানওয়েতে পিছলে গিয়ে সামনের অংশ ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান। কেরালার কোঝিকোড়ের (Kozhikode) কারীপুর বিমানবন্দরে (Karipur Airport ) অবতরণের সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের বিমানটি দুবাই থেকে কোঝিকোড়েতে আসছিল। এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮, আহত ১২৭ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন ২ জন পাইলট। প্লেনের ৪ জন বিমানকর্মী তারা সুরক্ষিত রয়েছেন।

আরও পড়ুন,কোঝিকোড়ে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ১৮, দিল্লি ও মুম্বই থেকে পৌঁছয় ২ টি রিলিফ ফ্লাইট

কেরালার গভর্নর আরিফ মহম্মদ খান ও মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন আজ কারীপুর বিমানবন্দরে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে যাবেন। প্রধানমন্ত্রী এই দুর্ঘটনার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের সঙ্গে কথাবার্তা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ সবরকমভাবে সাহায্য করবে। দু'টি রিলিফ বিমান পাঠানো হয়েছে দিল্লি ও মুম্বই থেকে। এএআইবি, ডিজিসিএ ও ফ্লাইট সেফটি বিভাগ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে। দুবাই-কোঝিকোড় বিমানটি যে সময় অবতরণ করছিল, সেই সময় দৃশ্যমানতা ছিল দুই হাজার মিটার। ডিজিসিএ-র তরফে জানানো হয়েছে, বিমানটি পূর্ণ গতিতে অবতরণ করে এবং রানওয়ে টপকে খাদে গিয়ে পড়ে।