Delhi Air Pollution: উত্তুরে হাওয়া কমতেই ফের দূষণে জর্জরিত দিল্লি, শ্বাষকষ্টে নাকাল বাসিন্দারা
উত্তুরে হাওয়ার দাপট কমতেই দিল্লি (Delhi) এনসিআর-সহ গোটা রাজধানীতেই ফের ফিরল দূষণ। বুধবার সকাল থেকেই আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি বিপদসীমার উপর থেকে বইতে শুরু করে। মঙ্গলবার থেকেই দিল্লির আকাশে দূষণের মাত্রা বেড়ে চলেছিল। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (AQI) রিপোর্ট অনুযায়ী লোধী রোডে বেলা আড়াইটের সময় ২০৬ ও রাত দশটায় দূষণমাত্রা ছিল ২০২। সবমিলিয়ে ফের দুরবস্থায় দিল্লির প্রাকৃতিক পরিবেশ। মঙ্গলবার দিল্লির আনন্দ বিহারে দূষণমাত্রা ছিল ৩০৬ ও রাত দশটায় ২৬৯।
নতুন দিল্লি, ৪ ডিসেম্বর: উত্তুরে হাওয়ার দাপট কমতেই দিল্লি (Delhi) এনসিআর-সহ গোটা রাজধানীতেই ফের ফিরল দূষণ। বুধবার সকাল থেকেই আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি বিপদসীমার উপর থেকে বইতে শুরু করে। মঙ্গলবার থেকেই দিল্লির আকাশে দূষণের মাত্রা বেড়ে চলেছিল। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (AQI) রিপোর্ট অনুযায়ী লোধী রোডে বেলা আড়াইটের সময় ২০৬ ও রাত দশটায় দূষণমাত্রা ছিল ২০২। সবমিলিয়ে ফের দুরবস্থায় দিল্লির প্রাকৃতিক পরিবেশ। মঙ্গলবার দিল্লির আনন্দ বিহারে দূষণমাত্রা ছিল ৩০৬ ও রাত দশটায় ২৬৯। অশোক বিহারের দূষণমাত্রা এর থেকে আরও বেশি ছিল। সকাল সাড়ে নটায় অশোক বিহারের দূষণমাত্রা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স রিপোর্ট অনুযায়ী ৩০৯। মন্দির মার্গের অবস্থাও তথৈবচ।
লোধী রোডে যথাক্রমে দূষণমাত্রা ২৭১, ২৮১ ও ২১২। মূলত বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ অত্যন্ত বেশি থাকায় এবং তাপমাত্রা কমে যাওয়া ও উত্তুরে হাওয়া হঠাৎ পড়ে যাওয়াতেই রাজধানী ফের দূষণ জ্বরে জর্জরিত। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলিতে দূষণমাত্রা অত্যন্ত কারাপ এবং বিপদসীমার আশপাশ ও উপর দিয়েই বইছে বলা যেতে পারে। দূষণমাত্রা ফের বাড়তেই দিল্লি এনসিআর-এর বাসিন্দাদের মুখে উঠেছে মাস্ক। দূষণের জেরে বাসিন্দাদের নানারকম উপসর্গ শুরু হয়েছে। চোখ চুলকোচ্ছে, মাথা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়েছে। মূলত দীপাবলির সময় থেকেই দিল্লির বাতাসে দূষণ অসুর বাসা বেঁধেছে। এর সঙ্গে প্রতিবেশী রাজ্য হরিয়ানা ও পাঞ্জাবের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে খড় পোড়ানোর ঘটনা বাড়তেই রাজধানীর আকাশজুড়ে কালো ধোঁয়ার চাদর। দৃশ্যমানতা যেমন কমেছে, তেমনই বাড়ছে অসুস্থতা। আরও পড়ুন-Avalanche Hit In Tangdhar Army Post: তংধরের সেনা শিবিরে মর্মান্তিক তুষার ধস, শহিদ ১ জওয়ান, নিখোঁজ ২
এনিয়ে পাঞ্জাবের মুখ্য সচিবকে একহাত নিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তাঁরা কেন রাজ্যে খড় পোড়ানোর কাজকে বন্ধ করতে পারছেন না, তানিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সুপ্রিম রায় অগ্রাহ্য করার জন্য ভর্ৎসনাও শুনতে হয়েছে। কেন্দ্রেক সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, দূষণ কমাতে দিল্লিতে এয়ার পিউরিফায়িং টাওয়ার বসানো হোক। দিল্লিতে অবস্থিত যাবতী কলকারখানার বর্জ্য ও দূষণের পরিমাণ হিসেব করা হোক। তবে গত সপ্তাহে আচমকা বৃষ্টি পড়তেই দূষণ কমছিল। সবাই ভেবেছিলেন এবছরের মতো বোধহয় মুক্তি মিলল। তবে আদতে তা যে ঘটেনি সেতো বোঝাই যাচ্ছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)