Biggest Bank Fraud Case: দেশের বৃহত্তম ব্য়াঙ্ক জালিয়াতি, এবিজি শিপইয়ার্ডের বিরুদ্ধে তদন্তে সিবিআই
দেশের বৃহত্তম ব্য়াঙ্ক জালিয়াতির (Biggest Bank Fraud Case) হদিশ মিলল। জালিয়াতির মোট অঙ্ক ২২,৮৪২ কোটি টাকা (Rs 22,842 Crores Bank Fraud)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI) এই ব্যাঙ্ক জালিয়াতির মামলায় মুম্বইয়ের এবিজি শিপইয়ার্ডের (ABG Shipyard) সঙ্গে যুক্ত বেশ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে। এবিজি শিপইয়ার্ড এবং সংস্থার তিন ডিরেক্টর ঋষি আগরওয়াল, সন্থানাম মুথুস্বামী ও অশ্বিনী কুমারের বিরুদ্ধে শনিবার মামলা রুজু করেছে সিবিআই।
মুম্বই, ১৩ ফেব্রুয়ারি: দেশের বৃহত্তম ব্য়াঙ্ক জালিয়াতির (Biggest Bank Fraud Case) হদিশ মিলল। জালিয়াতির মোট অঙ্ক ২২,৮৪২ কোটি টাকা (Rs 22,842 Crores Bank Fraud)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI) এই ব্যাঙ্ক জালিয়াতির মামলায় মুম্বইয়ের এবিজি শিপইয়ার্ডের (ABG Shipyard) সঙ্গে যুক্ত বেশ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে। এবিজি শিপইয়ার্ড এবং সংস্থার তিন ডিরেক্টর ঋষি আগরওয়াল, সন্থানাম মুথুস্বামী ও অশ্বিনী কুমারের বিরুদ্ধে শনিবার মামলা রুজু করেছে সিবিআই।
এবিজি শিপইয়ার্ড জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজ মেরামতের কাজ করে। এর শিপইয়ার্ড গুজরাতের দাহেজ এবং সুরাতে অবস্থিত। এটি সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন বা সিবিআই দ্বারা নথিভুক্ত করা বৃহত্তম ব্যাঙ্ক জালিয়াতির মামলা। স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া-সহ সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে তারা মোট ২৮টি প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়েছিল। সেই ঋণের টাকা অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছিল। আরও পড়ুন: Covid Cases In India: ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৪৪ হাজার ৮৭৭ জন
২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে এবিজি শিপইয়ার্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে অভিযোগ করে একটি ব্যাঙ্ক। অভিযোগের ভিত্তিতে সিবিআই ২০২০ সালের মার্চে আরও তথ্য চেয়ে পাঠায়। ব্যাঙ্ক সেই বছরের অগাস্টে একটি নতুন অভিযোগ দায়ের করেছিল৷ দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে কাগজপত্র খতিয়ে দেখার পর সিবিআই গত ৭ ফেব্রুয়ারিএফআইআর দায়ের করে।
তদন্তে জানা গিয়েছে, এবিজি শিপইয়ার্ড ২৮টি ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিল। এসবিআই-এর অভিযোগ, শুধু তাদের কাছেই সরাসরি ওই সংস্থার ঋণ আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি। ফরেনসিক অডিট দেখিয়েছে যে ২০১২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে অভিযুক্তরা যোগসাজশ করে ঝণ নেয়। এরপর সেই ঋণ অপব্যবহার করেছে। ব্যাঙ্কের তহবিল খরচ করে বেআইনিভাবে লাভ করার উদ্দেশ্যে তহবিল অপব্যবহার এবং জালিয়াতি করা হয়েছে।