Gujarat fishermen Staying Off The Coast: লকডাউনে সমুদ্রে ভেসে দিন কাটছে গুজরাতের ৭৫ হাজার মৎস্যজীবীর
লকডাউন শুরু হওয়ার আগে তাঁরা সমুদ্রে মাছ ধরতে গেছিলেন। সেই থেকে তাঁরা সমুদ্রেই কাটাচ্ছেন। সংখ্যাটা ৭৫ হাজার, যারা গুজরাতের সমুদ্রে মাছ ধরতে গেছিলেন। করোনাভাইরাসের (Coronavirus) ত্রাসে কাঁপছে গোটা দেশ। তার মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদে বোধহয় দিন কাটছে গুজরাতের (Gujarat) মত্স্যজীবীদের (Fishermen)। কারণ মাটিতে নয়, সমুদ্রেই (Sea) নিজেদের আলাদা করে রেখেছেন এরা।
আমেদাবাদ, ৩ এপ্রিল: লকডাউন শুরু হওয়ার আগে তাঁরা সমুদ্রে মাছ ধরতে গেছিলেন। সেই থেকে তাঁরা সমুদ্রেই কাটাচ্ছেন। সংখ্যাটা ৭৫ হাজার, যারা গুজরাতের সমুদ্রে মাছ ধরতে গেছিলেন। করোনাভাইরাসের (Coronavirus) ত্রাসে কাঁপছে গোটা দেশ। তার মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদে বোধহয় দিন কাটছে গুজরাতের (Gujarat) মত্স্যজীবীদের (Fishermen)। কারণ মাটিতে নয়, সমুদ্রেই (Sea) নিজেদের আলাদা করে রেখেছেন এরা।
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার খবর অনুযায়ী, লকডাউন শুরু হওয়ার আগে একাধিক ট্রলারে সমুদ্রে মাছ ধরতে গেছিলেন গুজরাতের ৭৫,০০০ মত্স্যজীবী। লকডাউন শুরুর পরে এদের ফেরালে এতজনকে কোয়ারান্টাইন করতে অত্যন্ত সমস্যা হত। তাই সমুদ্রেই এদের রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মত্স্য়জীবী সংগঠনের নেতারা ও ট্রলারের মালিকরা। পাড় থেকে কয়েক কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে ট্রলারগুলি। সংখ্যাটা ১৫ হাজার। ট্রলারের মালিকরা সেখানেই খাবার জল, মুদাখানা ও অন্য প্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করছে। মাছ ধরার কাজ এখন সম্পূর্ণ বন্ধ। আরও পড়ুন: Los Angeles: এবার লস অ্যাঞ্জেলসের কোকাকোলার বোতল তৈরির কারখানায় ২ কর্মী কোভিড-১৯ পজিটিভ
অখিল ভারতীয় ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ভেলজিভাই মাসানি বলেন, "মৎস্যজাবীদের পাড়ে আনলে নানা সমস্যা হতো। তাই তাঁদের ওখানে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আসলে যারা সমুদ্রে আছেন তাঁরাই এখন সবচেয়ে নিরাপদে আছেন।" তিনি আরও জানান, ট্রলারে থাকা কোনও মৎস্যজীবীর সর্দি-কাশির কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)