Naxal Attack At Sukma-Bijapur: ছত্তিশগড়ের সুকমা-বিজাপুরে মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াই, শহিদ ২২ জওয়ান
গতকাল ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সুকমার বিজাপুরে নিরাপত্তা বাহিনী-মাওবাদী (Naxal) গুলির লড়াই হয়। তাতে শহিদ জওয়ানদের সংখ্যা বেড়ে হল ২২। যাদের মধ্যে সিআরপিএফের (CRPF) ৭ জন জওয়ান রয়েছেন। গতকাল শহিদ ৫ জওয়ানের মধ্যে আজ সকালে ২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। আজ সকাল পর্যন্ত নিখোঁজ ছিলেন ২১ জন জওয়ান। পরে আরও ১৯ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহত ৩১ জওয়ানের মধ্যে ২৩ জনকে বিজাপুর হাসপাতালে এবং ৭ জনকে রায়পুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে ছত্তিশগড় পুলিশ জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, আহত ৩১ জনের মধ্যে ১৬ জন সিআরপিএফ জওয়ান। জানা যাচ্ছে, এনকাউন্টার স্পট থেকে এক মহিলা মাওবাদীর মৃতদেহও উদ্ধার করা হয়েছে।
সুকমা, ৪ এপ্রিল: গতকাল ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সুকমার বিজাপুরে নিরাপত্তা বাহিনী-মাওবাদী (Naxal) গুলির লড়াই হয়। তাতে শহিদ জওয়ানদের সংখ্যা বেড়ে হল ২২। যাদের মধ্যে সিআরপিএফের (CRPF) ৭ জন জওয়ান রয়েছেন। গতকাল শহিদ হন ৫ জওয়ান। আজ সকাল পর্যন্ত নিখোঁজ ছিলেন ২১ জন জওয়ান। পরে আরও ১৭ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। আহত ৩১ জওয়ানের মধ্যে ২৩ জনকে বিজাপুর হাসপাতালে এবং ৭ জনকে রায়পুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে ছত্তিশগড় পুলিশ জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, আহত ৩১ জনের মধ্যে ১৬ জন সিআরপিএফ জওয়ান। জানা যাচ্ছে, এনকাউন্টার স্পট থেকে এক মহিলা মাওবাদীর মৃতদেহও উদ্ধার করা হয়েছে।
ছত্তিশগড়ের ডিজিপি জানান, মাওবাদীদের খোঁজ বাহিনী তল্লাশি শুরু করে বিজাপুরের টারেমে। সিআরপিএফ-র কোবরা, ডিআরজি এবং এসটিএফ-র একাধিক জওয়ান ওই তল্লাশি অভিযানে সামিল হন। বিজাপুরের পাশাপাশি রাইপুরেও মাওবাদীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। শনিবার দুপুরের দিকে জাগরগুন্ডা থানার জোনগুদা গ্রামের কাছে মাওবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। প্রায় তিন ঘণ্টা সেই সংঘর্ষ জারি ছিল। ইতিমধ্যেই নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর নকশাল হামলার বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গ কথা বলেছেন। রাজ্যকে সম্ভাব্য সকল সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। ঘটনাস্থানে যাচ্ছেন সিআরপিএফ-র ডিজি। আরও পড়ুন: COVID-19 Cases In India: ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত ৯৩,২৪৯
গত সপ্তাহে সুকমায় তল্লাশি অভিযানের সময় আইটিবিপি (ITBP) ৩ মাওবাদীকে নিজেদের হেপাজতে নেয়। সুকমার বেশ কয়েকটি এলাকায় বিস্ফোরণের ছক কষেছিল মাওবাদীরা। মাওবাদীদের (Naxals) সেই পরিকল্পনা রুখে দিয়ে,তাদের গ্রেপ্তার করেন জওয়ানরা।