Soumitra Chatterjee Health Update: দীর্ঘ সময় কোমর্বিডিটির সঙ্গে লড়াইয়ের পর চোখ খুললেন সৌমিত্র, মেয়ের চোখে হাসি

আগের থেকে অনেকটাই ভালো আছেন প্রবীণ অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (Soumitra Chatterjee)। তাঁর মস্তিষ্কের স্নায়ু পুরোপুরি সচল না হলেও বৃহস্পতিবার চোখ খুলে তাকিয়েছেন। সাড়াও দিয়েছেন নিজের মতো করে তবে তা অর্থবহ নয়। কিন্তু এক সপ্তাহ আগেও যে শারীরিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলেন অভিনেতা তাঁর থেকে এখন অনেকটাই ভালো আছেন তিনি। গ্লাসগো কোমা স্কেলের সূচকে মস্তিষ্কের সচেতনতার মাত্রা ১০ ও ১১-র মধ্যেবর্তী জায়গায় রয়েছে। এমনকী স্বাভাবিক মূত্রও ত্যাগ করেছেন তিনি। কিডনির কর্মক্ষমতা পুরোপুরি ফিরে না আসায় একদিন অন্তর চলছে ডায়ালিসিস।

সৌমিত্র চ্যাটার্জি (Photo Credits: Facebook)

কলকাতা, ৬ নভেম্বর: আগের থেকে অনেকটাই ভালো আছেন প্রবীণ অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (Soumitra Chatterjee)। তাঁর মস্তিষ্কের স্নায়ু পুরোপুরি সচল না হলেও বৃহস্পতিবার চোখ খুলে তাকিয়েছেন। সাড়াও দিয়েছেন নিজের মতো করে তবে তা অর্থবহ নয়। কিন্তু এক সপ্তাহ আগেও যে শারীরিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলেন অভিনেতা তাঁর থেকে এখন অনেকটাই ভালো আছেন তিনি। গ্লাসগো কোমা স্কেলের সূচকে মস্তিষ্কের সচেতনতার মাত্রা ১০ ও ১১-র মধ্যেবর্তী জায়গায় রয়েছে। এমনকী স্বাভাবিক মূত্রও ত্যাগ করেছেন তিনি। কিডনির কর্মক্ষমতা পুরোপুরি ফিরে না আসায় একদিন অন্তর চলছে ডায়ালিসিস। বৃহস্পতিবার হাসপাতাল মেডিক্যাল বুলেটিন বলছে গত সপ্তাহের তুলনায় অনেটকাই ভালো আছেন প্রবীণ অভিনেতা।

কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়াতে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের রক্তে ইউরিয়া এবং ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। কিডনি পুরোপুরি সচল হয়ে গেলে আর ডায়ালিসিসের প্রয়োজন পড়বে না। বৃহস্পতিবার আর রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন পড়েনি। অ্যানিমিয়া স্থিতিশীল। সংক্রমণও অনেকটা সেরেছে। জ্বর নেই শরীরে। সৌমিত্রর শারীরিক অবস্থার এমন ক্রমাগত উন্নতি হতে থাকলে দু একদিনের মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিকের ডোজও বন্ধ করে দেওয়া হবে। তবে ৮৫ বছরের অভিনেতার কোমর্বিডিটি চিকিৎসকদের এখনও চিন্তায় রেখেছে। আরও পড়ুন-Durga Puja holiday: আগামী বছর ষষ্ঠী থেকে শুরু সরকারি কর্মীদের পুজোর ছুটি, তালিকা ঘোষণা রাজ্যের

টানা একমাস কোমর্বিডিটির সঙ্গে ক্রমাগত লড়াই করে চলেছেন তিনি। সমস্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সচল রাখতে দিনের পর দিন তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে। সংকট অনেকটাই কেটেছে। তবে একটানা ক্রিটিক্যাল কেয়ার সাপোর্টে থাকায় দুর্বলও হয়ে পড়েছেন অভিনেতা। এদিকে বৃহস্পতিবার বাবাকে চোখ খুলতে দেখে স্বস্তি পেয়েছেন অভিনেতার মেয়ে। চিকিৎসকরাও অনেকটা নিশ্চিন্ত। তবে ফের প্লাজমা থেরপি করা হবে কি না তানিয়ে আজ বৈঠকে বসবেন নেফ্রলজিস্টরা। এমনকী অভিনেতাকে ভেন্টিলেশনের বাইরে বের করা হবে কিনা তানিয়েও আলোচনা হবে