KK's Death Anniversary: কেকে-র দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষীকিতে আবেগপ্লুত মানুষ, শুনে নিন মন জুড়ানো গান
১৯৯৯ সালে যখন কেকের গান 'ইয়ারো দোস্তি' মুক্তি পায়, তা শুনে এখনও আবেগে ভাসেন বহু মানুষ 'ইয়ারো দোস্তি মুক্তির পর থেকে কেকে আর পিছন ফিরে তাকাননি। তাঁর একের পর এক গানের আবেগে, সুরে, কণ্ঠে মেতেছেন মানুষ। কেকে-র মৃত্যুর পর ২ বছর অতিক্রান্ত।
কলকাতায় (Kolkata) নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন কেকে (KK)। সেখান থেকে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও, শেষরক্ষা হয়নি। কলকাতার অনুষ্ঠানের মাঝেই শেষ হয়ে যায় জনপ্রিয় শিল্পীর জীবন। কেকর মৃত্যুর খবরে মুষড়ে পড়েন প্রায় সারা দেশের মানুষ। মৃত্যুর পরপারে চলে গেলেও, কেকে -র গান যেন চির সবুজ। ১৯৯৯ সালে যখন কেকের গান 'ইয়ারো দোস্তি' মুক্তি পায়, তা শুনে এখনও আবেগে ভাসেন বহু মানুষ 'ইয়ারো দোস্তি মুক্তির পর থেকে কেকে আর পিছন ফিরে তাকাননি। তাঁর একের পর এক গানের আবেগে, সুরে, কণ্ঠে মেতেছেন মানুষ। কেকে-র মৃত্যুর পর ২ বছর অতিক্রান্ত।
১৯৯৯ সালে 'ইয়ারো দোস্তি'-র পর ২০০৬ সালে মুক্তি পায় 'ক্যা মুঝে প্যার হে'। 'ও লমহে' ছবির গান 'ক্যা মুঝে প্যার হে' মুক্তির পরও মানুষ কেকে-র গানে আবেগে ভাসতে শুরু করেন। আপন করে নেন তাঁর গানকে।
২০০৭ সালে 'ভুলভুলাইয়া' মুক্তি পেলে, সামনে আসে কেকে-র আরও একটি জনপ্রিয় গান 'লাবো কো লাবো সে'।
২০০৭ সালে 'লাইফ ইন আ মেট্রোর' গান 'আলবিদা' মুক্তি পায়। তাও কেকে-র কণ্ঠে। যা তুমুল জনপ্রিয়তা পায়।
২০১০ সালে মুক্তি পায় ' কাইটস'। হৃতিক রোশনের ওই সিনেমায় 'দিল কিঁউ ইয়ে মেরা শোর করে', গাইনে শোনা যায় কেকে-কে। যা আপামর ভারতবাসীর মন কেড়ে নেয়।
'কাইটসের' আরও একটি গান তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। 'জিন্দগি দো পল কী'।
২০১৫ সালে মুক্তি পায় সলমন খানের সিনেমা 'বজরঙ্গী ভাইজান'। যেখানে 'তু যো মিলা', কেকের এই গান মানুষের মুখে মুখে ঘুরতে শুরু করে।
শুনে নিন কেকে-র জনপ্রিয় গানগুলি...