Aryan Khan Drug Case: আরিয়ানকে মুক্তি দিতে শাহরুখ খানের থেকে ঘুষ চেয়েছিল এনসিবি, সাক্ষীর দাবিতে তোলপাড়

মাদক মামলায় নতুন মোড়। ছেলে আরিয়ানের (Aryan Khan) মুক্তির বিনিময়ে বলিউড মেগাস্টার শাহরুখ খানের কাছ থেকে নাকি ঘুষ চেয়েছিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (NCB)। মামলার এক সাক্ষী এনসিবি-র বিরুদ্ধে এই অভিযাগ তুলেছেন। সাক্ষী প্রভাকর সেল (Prabhakar Sail) খোলাখুলিভাবে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে বলেছেন যে তিনি এনসিবি-র জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ে (Sameer Wankhede) তাঁকে হুমকি দিয়েছেন। এছাড়াও শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো তাঁকে টাকা দিয়েছে।

Aryan Khan, Shah Rukh Khan's Son (Photo Credit: Instagram)

মুম্বই, ২৪ অক্টোবর: মাদক মামলায় নতুন মোড়। ছেলে আরিয়ানের (Aryan Khan) মুক্তির বিনিময়ে বলিউড মেগাস্টার শাহরুখ খানের কাছ থেকে নাকি ঘুষ চেয়েছিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (NCB)। মামলার এক সাক্ষী এনসিবি-র বিরুদ্ধে এই অভিযাগ তুলেছেন। সাক্ষী প্রভাকর সেল (Prabhakar Sail) খোলাখুলিভাবে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে বলেছেন যে তিনি এনসিবি-র জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ে (Sameer Wankhede) তাঁকে হুমকি দিয়েছেন। এছাড়াও শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো তাঁকে টাকা দিয়েছে। তদন্তকারী সংস্থা তাঁকে ফাঁকা পঞ্চনামায় (Blank Punchnama) সই করিয়েছে।

তিনি দাবি করেন, শাহরুখ-পুত্রের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে ১৮ কোটি টাকার চু্ক্তি হয়েছে বলে তিনি শুনেছেন। তার মধ্যে ৮টি যেত সমীর ওয়াংখেড়ের কাছে। ওই সাক্ষীর এমন মন্তব্য প্রকাশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে মিথ্যে বলে দাবি করেছে এনসিবি।

তথাকথিত প্রাইভেট ডিটেকটিভ কিরণ পি গোসাভির ব্যক্তিগত দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করেন প্রভাকর সেল। তিনি প্রমোদতরীতে অভিযানের একদিন পর ৩ অক্টোবর আরিয়ান খান এবং অন্যদের গ্রেফতার সংক্রান্ত একটি স্বাক্ষরিত হলফনামা এবং ভিডিয়ো প্রকাশ করেছেন। প্রভাকর সেল দাবি করেছিলেন যে এনসিবি তাঁকে ১০টি ফাঁকা কাগজে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করেছিল। আরও পড়ুন: OMG 2: ওএমজি ২-র শ্যুটিংয়ের ভিডিও সামনে আনলেন অক্ষয় কুমার, সঙ্গে পঙ্কজ ত্রিপাঠি

প্রভাকরের হলফনামা:

এনসিবি-র বিবৃতি:

এদিকে, সেলের সব অভিযোগ খারিজ করেছেন এনসিবি-র জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, "এনসিবি -র একটি অপরাধের মামলার সাক্ষী প্রভাকর সেলের হলফনামা আমার নজরে এসেছে। যেহেতু তিনি সাক্ষী এবং মামলাটি বিচারাধীন, তাই তাঁকে সোশাল মিডিয়ার পরিবর্তে আদালতে প্রার্থনা করতে হবে। আমি সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করছি।"