আকর্ষণীয় লুকে ভারতের বাজারে হিরোর পকেট ফ্রেন্ডলি স্কুটি প্লেজার প্লাস-১১০
স্কুটির মাহাত্ম্য তাঁরাই বোঝেন যাঁরা এই বাহনটির সওয়ারি। এই গরমেও ফুরফুরে মন নিয়ে শুধু ভেসে বেড়ানোর অনুভূতি, এটা ঠিক ভাগ করে নেওয়া যায় না। চড়লেই অনুভবে ধরা পড়ে। স্কুটি রাইডারদের আনন্দ দিতে এই গরমেই বাজারে এল হিরোর প্লেজার প্লাস ১১০। হিরো মোটোকর্পের এই নয়া মডেল এককথায় নজর কেড়ে নেবে।
স্কুটির মাহাত্ম্য তাঁরাই বোঝেন যাঁরা এই বাহনটির সওয়ারি। এই গরমেও ফুরফুরে মন নিয়ে শুধু ভেসে বেড়ানোর অনুভূতি, এটা ঠিক ভাগ করে নেওয়া যায় না। চড়লেই অনুভবে ধরা পড়ে। স্কুটি রাইডারদের আনন্দ দিতে এই গরমেই বাজারে এল হিরোর প্লেজার প্লাস ১১০(Hero Pleasure Plus-110)। হিরো মোটোকর্পের এই নয়া মডেল এককথায় নজর কেড়ে নেবে। পুরোপুরি ভোল বদলে ইঞ্জিন ক্ষমতা ও মাইলেজে পরিবর্তন এনে নতুনভাবে প্লেজার-কে হাজির করেছে হিরো মোটো কর্প(Hero MotoCorp)। আকর্ষণীয় লুক তো বটেই সেই সঙ্গে দামেও পরিবর্তন এনেছে হিরো।
ফিচারেও চমকের ছড়াছড়ি, প্লেজার ১১০-এর দুটি ভ্যারিয়েন্ট বাজারে এসেছে, একটি শিট মেটাল হুইল, অন্যটি কাস্ট হুইল। এই শিট মেটাল হুইল-এর এক্স শোরুমের দাম ৪৭ হাজার ৩০০ টাকা। আর কাস্ট হুইলের দাম ৪৯ হাজার ৩০০ টাকা। স্কুটির হেডল্যাম্প, ফেসিয়া, ইন্ডিকেটরে পরিবর্তন আনা হয়েছে। পুরনো ও আধুনিকতার মিশেলে সম্পূর্ণ নতুন লুকে চমকে দেবে হেডল্যাম্প। গাড়ির সাইড প্যানেলেও থাকছে চমক। টেল ল্যাম্পও একেবারে নতুন ধরনের, গাড়ির পিছনের অংশটি আগের তুলনায় অনেকটাই স্লিক করা হয়েছে।
প্লেজার প্লাস ১১০-এর ঝুলিতে কিন্তু চমকের শেষ নেই, এর বাড়তি আকর্ষণ স্কুটিতে রয়েছে ইউইসবি চার্জিং স্লট। ১১০ সিসি-র সিঙ্গল সিলিন্ডার এয়ার কুলড ইঞ্জিন। কাকে ছেড়ে কার কথা বলব,স্কুটিতে রয়েছে ইন্টিগ্রেটেড ব্রেকিং সিস্টেম (আইবিএস)। গাড়ির সামনে ও পিছনে রয়েছে ১৩০ মিলিমিটার ড্রাম ব্রেক। হন্ডা অ্যাক্টিভা ৫জি, মাহিন্দ্রা গাস্টো, সুজুকি লেট’স এবং ইয়ামাহার রে-জেডের বাজারকে নিজের দিকে টানতে প্লেজার প্লাস ১১০- পাবেন কালো, লাল, নীল ও সাদা এই চারটি রঙে।
গত ১৪ মে থেকে হিরোর প্লেজার প্লাস ১১০-এর বুকিং শুরু হয়েছে গোটা দেশে। তবে কাঙ্খিত বাহনটি নিজের আয়ত্তে পেতে এখনও বেশ খানিকটা সময় লাগবে। সংস্থা হিরো সূত্রের খবর, মোটামুটি মে মাসের শেষ নাগাদ প্লেজার প্লাস ১১০-এর ডেলিভারি শুরু হবে।