NASA's Perseverance Mars Rover Landing: মঙ্গলের মাটিতে নামছে নাসার রোভার পারসিভেব়্যান্স, দেখুন লাইভ স্ট্রিমিং ভিডিও
লাল গ্রহে একদিন জনবসতি গড়ে উঠবে। এই স্বপ্ন দেখে আধুনিক পৃথিবী। মানুষের এমন স্বপ্নকে সাকার করতে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার কর্মব্যস্ততার শেষ নেই। তাইতো গত পাঁচ দশক ধরে মঙ্গলকে চারদিক থেকে প্রদক্ষিণ করা, তার ভূমি ছুঁয়ে দেখা, কোনও কিছুতেই কম উৎসাহ ছিল না নাসার। ১৯৭৫ থেকে ২০২১ সাল। চলতি বছরের অভিযান নিয়ে সবমিলিয়ে ১০ বার নাসার মহাকাশ যান মঙ্গলের মাটি ছুঁতে চলেছে। তবে এবারের অভিযান একটু ভিন্ন রকমের। তাইতো প্রযুক্তির সর্বশেষ ব্যবস্থাকে হাতিয়ার করে এই অভিযানের সূচনা গোটা বিশ্ব দেখেছে।
লাল গ্রহে একদিন জনবসতি গড়ে উঠবে। এই স্বপ্ন দেখে আধুনিক পৃথিবী। মানুষের এমন স্বপ্নকে সাকার করতে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার কর্মব্যস্ততার শেষ নেই। তাইতো গত পাঁচ দশক ধরে মঙ্গলকে চারদিক থেকে প্রদক্ষিণ করা, তার ভূমি ছুঁয়ে দেখা, কোনও কিছুতেই কম উৎসাহ ছিল না নাসার। ১৯৭৫ থেকে ২০২১ সাল। চলতি বছরের অভিযান নিয়ে সবমিলিয়ে ১০ বার নাসার মহাকাশ যান মঙ্গলের মাটি ছুঁতে চলেছে। তবে এবারের অভিযান একটু ভিন্ন রকমের। তাইতো প্রযুক্তির সর্বশেষ ব্যবস্থাকে হাতিয়ার করে এই অভিযানের সূচনা গোটা বিশ্ব দেখেছে। কিন্তু কেন, প্রশ্ন তো উঠবেই। মঙ্গলকে বাসযোগ্য করতে হলে জল ও অক্সিজেনের প্রয়োজন রয়েছে। গ্যাসের আধারে থাকা অক্সিজেন ও তরলে আধারে থাকা পানীয় জল।
নাসার এ বারের অভিযানের অন্যতম মূল লক্ষ্য- মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলের কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস থেকে কীভাবে অক্সিজেন গ্যাসকে টেনে বের করে নেওয়া যায়। লাল গ্রহের মাটিতে দাঁড়িয়েই। সে ক্ষেত্রে আর পৃথিবীর গবেষণাগারের প্রয়োজনই থাকবে না। এ বারের মহাকাশ যান রোভার পারসিভের্যান্স (Perseverance Mars Rover) খুঁজবে মঙ্গলে টিকে থাকার অক্সিজেন। মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল পূর্ণ হয়ে আছে বিষাক্ত কার্বন ডাই অক্সাইডে। যদি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজনীয় অক্সিজেন লালগ্রহ থেকে পাওয়া যায় তাহলে তো আর কথাই নেই। পৃথিবী থেকে পৌঁছে যাবে গাছপালা মঙ্গলের মাটিতে তা পুঁতে দিলে সেখানকার বায়ুমণ্ডলে থাকা কার্বন ডাই অক্সাইডকে টেনে নেবে। বাতাস হয়ে যাবে পরিশুদ্ধ, শ্বাস নেওয়ার উপযোগী। আরও পড়ুন-IPL Auction 2021 Live Updates: জেনে নিন কোন খেলোয়াড়কে কত দামে কিনল কোন দল
মঙ্গলে এ বার যেখানে নামছে পারসিভের্যান্স সেই জায়গাটার নাম ‘জেজোরো ক্রেটার’। সুবিশাল একটা গর্ত। যার ব্যাস ৪৯ কিলোমিটার। এই জায়গায় মাটির নিচে জলের উপস্থিতি থাকলেও থাকতে পারে। এমনকি এই গর্তের মুখের কাছে পাওয়া গেছে বদ্বীপের মতো দু’টি এলাকাও। তাই অতীতে তরল অবস্থায় থাকা জলের সম্ভাবনার জন্য এই জায়গাটিকেই বেছে নিয়েছে নাসা।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)