Afghanistan Crisis: রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, আগামী ৪ মাসে ৫ লাখ মানুষ আফগানিস্তান ছাড়তে পারেন

সরকারের পতন ও তালিবানের দখলে যাওয়ার পর আফগানিস্তানে (Afghanistan) রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়েছে। আর সেই কারণে আগামী ৪ মাসে ৫ লাখ আফগান দেশ ছাড়তে পারেন বলে মন করছে রাষ্ট্র সংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার (UNHCR)। ইউএনএইচসিআর -র মতে, এখনও পর্যন্ত বিপুল সংখ্যক আফগানকে দেশ ছাড়তে দেখা যায়নি। কিন্তু ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতির ফলে বিপুল সংখ্যক মানুষ দেশ ত্যাগ করবে অচিরেই। ইউএনএইচসিআর -র ডেপুটি হাই কমিশনার কেলি টি ক্লিমেন্টস বলেছেন, আফগানিস্তানের পরিস্থিতি প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুত পাল্টাচ্ছে। ইতিমধ্য়েই ইউএনএইচসিআর প্রতিবেশী দেশগুলিকে তাদের সীমান্ত আফগান শরণার্থীদের জন্য খোলা রাখতে আবেদন জানিয়েছে। আফগানদের খাদ্য সরবরাহের জন্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) রাষ্ট্র সংঘকে ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিতে বলেছে।

ছবি সংগৃহীত

কাবুল, ২৯ অগাস্ট: সরকারের পতন ও তালিবানের দখলে যাওয়ার পর আফগানিস্তানে (Afghanistan) রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়েছে। আর সেই কারণে আগামী ৪ মাসে ৫ লাখ আফগান দেশ ছাড়তে পারেন বলে মন করছে রাষ্ট্র সংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার (UNHCR)। ইউএনএইচসিআর -র মতে, এখনও পর্যন্ত বিপুল সংখ্যক আফগানকে দেশ ছাড়তে দেখা যায়নি। কিন্তু ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতির ফলে বিপুল সংখ্যক মানুষ দেশ ত্যাগ করবে অচিরেই। ইউএনএইচসিআর -র ডেপুটি হাই কমিশনার কেলি টি ক্লিমেন্টস বলেছেন, আফগানিস্তানের পরিস্থিতি প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুত পাল্টাচ্ছে। ইতিমধ্য়েই ইউএনএইচসিআর প্রতিবেশী দেশগুলিকে তাদের সীমান্ত আফগান শরণার্থীদের জন্য খোলা রাখতে আবেদন জানিয়েছে। আফগানদের খাদ্য সরবরাহের জন্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) রাষ্ট্র সংঘকে ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিতে বলেছে।

দেশ ছাড়ার কারণে হিসেবে আফগানরা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, বেকারত্ব এবং নিরাপত্তার আশঙ্কাকেই তুলে ধরেছেন। দেশ ছাড়ার আশায় কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে অপেক্ষায় থাকা হাজার হাজার পরিবারের মধ্যে হাবিবুল্লার পরিবার অন্যতম। তিনি বলেন, "আমি বিদেশিদের সঙ্গে চার বছর কাজ করেছি, কিন্তু এখন আমি বেকার। আমি শুনেছি যে তালিবানরা বিদেশিদের সঙ্গে কাজ করেছে এমন লোকজনকে খুঁজে বের করে হত্যা করছে। তাই আমাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে।" হাবিবুল্লার ছেলে ইজাতুল্লা বলেন, "বেকারত্ব এবং নিরাপত্তার আশঙ্কা রয়েছে। তাই জীবন বাঁচাতে দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছি।" আরও পড়ুন: Afghanistan: তালিবানি রাজত্বে আফগানিস্তান ছাড়ল ব্রিটেনের শেষ বিমান

বেশ কয়েকজন আফগান মহিলাও বলেছেন যে তাঁরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি। তাঁদের মধ্যে অনকেই পড়াশোনা করেছেন। কাবুলের বাসিন্দা রাহিলা বলেন, "আমরা চ্যালেঞ্জ নিয়েছি এবং আফগানিস্তানে পড়াশোনা করেছি। এখন আমরা জানি না আমাদের কী হবে। দেশের মেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত।"।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now