Deadly Pool At Bottom Of Red Sea: লোহিত সাগরের তলদেশে একটি প্রাণঘাতী পুল, নামলেই মৃত্যু অবধারিত
মিয়ামি ইউনিভার্সিটির (University of Miami) বিজ্ঞানীরা লোহিত সাগরের (Red Sea) তলদেশে একটি প্রাণঘাতী পুলের (Deadly Pool) খোঁজ মিলল। এই পুলের মধ্য দিয়ে যাওয়া যে কোনও কিছুর মৃত্যু অবধারিত। গবেষণা অনুসারে, আন্ডারওয়াটার ভেহিকেল ব্যবহার করে ভূপৃষ্ঠের ১.৭ কিলোমিটার নিচে ব্রাইন পুলটির খোঁজ পাওয়া যায়। গবেষকরা ব্যাখ্যা করেছেন যে একটি লবনাক্ত পুল (Brine Pool) হল সমুদ্রতলের একটি বিশে, অঞ্চল, যা অত্যন্ত ঘনীভূত লবণের জল এবং অন্যান্য রাসায়নিক উপাদানে পূর্ণ থাকে। যা পার্শ্ববর্তী সমুদ্রের চেয়ে লবণাক্ত। তাঁরা জানিয়েছেন যে এই পুলগুলি প্রাণীদের স্তব্ধ বা মেরে ফেলতে পারে।
মিয়ামি, ২৫ জুলাই: মিয়ামি ইউনিভার্সিটির (University of Miami) বিজ্ঞানীরা লোহিত সাগরের (Red Sea) তলদেশে একটি প্রাণঘাতী পুলের (Deadly Pool) খোঁজ মিলল। এই পুলের মধ্য দিয়ে যাওয়া যে কোনও কিছুর মৃত্যু অবধারিত। গবেষণা অনুসারে, আন্ডারওয়াটার ভেহিকেল ব্যবহার করে ভূপৃষ্ঠের ১.৭ কিলোমিটার নিচে ব্রাইন পুলটির খোঁজ পাওয়া যায়। গবেষকরা ব্যাখ্যা করেছেন যে একটি লবনাক্ত পুল (Brine Pool) হল সমুদ্রতলের একটি বিশে, অঞ্চল, যা অত্যন্ত ঘনীভূত লবণের জল এবং অন্যান্য রাসায়নিক উপাদানে পূর্ণ থাকে। যা পার্শ্ববর্তী সমুদ্রের চেয়ে লবণাক্ত। তাঁরা জানিয়েছেন যে এই পুলগুলি প্রাণীদের স্তব্ধ বা মেরে ফেলতে পারে।
গবেষক দলের প্রধান গবেষক স্যাম পারকিস মারাত্মক পুলগুলিকে পৃথিবীর সবচেয়ে চরম পরিবেশের মধ্যে অন্যতম বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, "যে কোনও প্রাণী ওই পুলে গেলে মৃত্যু অবধারিত।" পারকিস আরও জানান যে মাছ, চিংড়ি এবং ঈল শিকারের জন্য লবণ ব্যবহার করে। তিনি ব্যাখ্যা করেছিলেন যে এই প্রাণীগুলি অন্য প্রাণীদের খাওয়ার জন্য ওই মারাত্মক পুলের কাছে লুকিয়ে থাকে। আরও পড়ুন: Philippine University Shooting: বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্দুকবাজের হামলা, প্রাক্তন মেয়র সহ হত ৩
প্রধান গবেষক বলেছেন যে কীভাবে আমাদের গ্রহে প্রথম মহাসাগর গঠিত হয়েছিল, তা জানার জন্য এই ধরনের পুল আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের সাহায্য করতে পারে। তিনি আরও বলেন যে ব্রাইন পুলগুলি প্রচুর সংখ্যক জীবাণুর আবাসস্থল এবং বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। তিনি জোরের সঙ্গে জানিয়েছে যে এই আবিষ্কারগুলি অপরিহার্য।