Coronavirus Pandemic: করোনা বিপর্যয়ের মধ্যে যারা আইন ভাঙবে তাদের গুলি করে মারুক পুলিশ, নির্দেশ দিলেন ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট

মহামারীর চেহারা নিয়েছে করোনাভাইরাস। যারা এখনও লকডাউনের নিয়ম মানছে না, তাদের গুলি করুক পুলিশ। নির্দেশ দিলেন ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট রডরিগো ডুট্যারটে (Philippines President Rodrigo Duterte)। তিনি বলেন, “আমি দ্বিধা করছি না। পুলিশ ও সেনাকে নির্দেশ দিচ্ছি। যদি দেখা যায় মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে আইন ভাঙছে। আর আপনারা কাজ করতে নেমে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাহলে দেরি না করে তাদের গুলি করে মারুন। বুঝতে পেরেছেন তো কি বলছি?” টেলিভিশনে বুধবার রাতে এই বিবৃতি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট রডরিগো ডুট্যারটে। মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে ম্যানিলা-সহ দেশের বেশিরভাগ অংশই এখন লকডাউনে। রাস্তায় বেরোলেই পুলিশ ধরছে। এমতাবস্থায় দিন আনি দিন খাই পরিবারগুলি বেশ বিপাকে পড়েছে।

ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট রডরিগো ডুট্যারটে(Photo Credits: IANS)

ম্যানিলা, ২ এপ্রিল: মহামারীর চেহারা নিয়েছে করোনাভাইরাস। যারা এখনও লকডাউনের নিয়ম মানছে না, তাদের গুলি করুক পুলিশ। নির্দেশ দিলেন ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট রডরিগো ডুট্যারটে (Philippines President Rodrigo Duterte)। তিনি বলেন, “আমি দ্বিধা করছি না। পুলিশ ও সেনাকে নির্দেশ দিচ্ছি। যদি দেখা যায় মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে আইন ভাঙছে। আর আপনারা কাজ করতে নেমে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাহলে দেরি না করে তাদের গুলি করে মারুন। বুঝতে পেরেছেন তো কি বলছি?” টেলিভিশনে বুধবার রাতে এই বিবৃতি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট রডরিগো ডুট্যারটে। মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে ম্যানিলা-সহ দেশের বেশিরভাগ অংশই এখন লকডাউনে। রাস্তায় বেরোলেই পুলিশ ধরছে। এমতাবস্থায় দিন আনি দিন খাই পরিবারগুলি বেশ বিপাকে পড়েছে।

নিত্যদিন কাজ না করলে যাদের পেটের ভাত জোটে না, তারা পথে নেমে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। ডুট্যারটে-র অভিযোগ, বিভিন্ন বামদল এই ধরনের জনগোষ্ঠীকে বিক্ষোভে উদ্বুদ্ধ করছে। প্রেসিডেন্ট তাদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, “বামেরা মনে রেখো তোমরা কিন্তু ক্ষমতায় নেই। সরকার চালাচ্ছো না। বাইরে ঘোরাঘুরি করে এই বিপর্যয়ের সময় সমস্যা তৈরি কোরো না। সংঘর্ষরে ইন্ধন দিও না। কারণ এমন চলতে থাকলে তোমাদের আটকের নির্দেশ দেব। যতদিন না করোনা ভীতি কাটছে ততদিন আটক থাকবে।” এই মারণ রোগের সঙ্গে যুঝতে বিশেষ ক্ষমতার অনুমতি দয়েছেন প্রেসিডেন্ট রডরিগো ডুট্যারটে। ফিলিপিন্সের মুদ্রায় ২০০ বিলিয়ন পেসোস বিলি করা হয়েছে দেশের ১৮ মিলিয়ন মানুষের মধ্যে। যাদের মধ্যে ১৬ শতাংশই দারিদ্র সীমার নিচে থাকা মানুষ। তবে আপাতত সাহায্য বন্ধ হয়েছে। কেননা এই দরিদ্র মানুষের তালিকা তৈরির কাজে ব্যস্ত রয়েছে সরকার।আরও পড়ুন-Sai Hospital Completely Sealed: করোনা রোগীর সঙ্গে বেড শেয়ার করে আক্রান্ত সদ্যোজাত, সিল করা হল মুম্বইয়ের সাঁই হাসপাতাল

এই প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট বলেছেন, দেরিতে হলেও সরকারের অনুদানের জন্য অপেক্ষা করুন। এই অনুদান আসবে, আর আপনাকে ক্ষুধার্ত হয়ে থাকতে হবে না। না খেতে পেয়ে মৃত্যু হবে না। এদিকে প্রেসিডেন্টের এই বিবৃতি প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বিভিন্ন দল ও মানবাধিকার সংগঠনের তরফে এই বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ডুট্যারটে-র বহিষ্কার দাবি করে একের পর এক পোস্ট হয়েছে। সেদেশের মানবাধিকার সংগঠনের তরফে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্টের বক্তব্যের অর্থ মানবাধিকার বিরোধী। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলন শুরু হল বলে। বিষয়টি নিয়ে আমরা সতর্ক রয়েছি।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now