Israel-Hamas War: ইজরায়েলের ফসফরাস বোমায় অসুস্থ হতে পারেন গাজা, লেবাননের মানুষ, অভিযোগ মানবাধিকার কমিশনের

গত শনিবার ইজরায়েলে নিম্রম হামলা চালায় হামাস জঙ্গিরা। হামাসের হামলার পর জঙ্গি নিধনে গাজায় এক নাগাড়ে পালটা হামলা শুরু করেছে ইজরায়েল। হামাসের পাশাপাশি ইজরায়েলের দক্ষিণ সীমান্তের ওপার থেকে হামলা শুরু করেছে লেবাননের হেজবুল্লা জঙ্গিরা।

Gaza (Photo Credit: ANI/Twitter)

যত সময় গড়াচ্ছে, তত উত্তাপ বাড়ছে ইজরায়েলের সঙ্গে হামাসের যুদ্ধের। হামাসের উপর হামলা চালাতে গিয়ে গাজা এবং লেবাননে ইজরায়েল ফসফরাস বোমা ছুঁড়তে শুরু করেছে। এমনই অভিযোগ মানবাধিকার কমিশনের। ফসফরাস গোলাবারুদ যেভাবে গাজা এবং লেবাননের মানুষের উপর ছোঁড়া হচ্ছে, তাতে ওই সব অঞ্চলের নাগরিকরা দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতার শিকার হবেন। জীবনভর তাঁরা সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন কি না, সন্দেহ বলে অভিযোগ করে মানবাধিকার কমিশন। যদিও ইজরায়েলের সেনা বাহিনীর তরফে পালটা দাবি করা হয়েছে। যে বোমা বা গোলাবারুদ হামলার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, তা ফসফরাস কি না, তা তারা জানে না। পাশাপাশি লেবাননের উপর হামলা চালানো হচ্ছে বলে যে অভিযোগ উঠছে, তাও সঠিক নয় বলে মন্তব্য করা হয় ইজরায়েলের তরফে।

গত শনিবার ইজরায়েলে নিম্রম হামলা চালায় হামাস জঙ্গিরা। হামাসের হামলার পর জঙ্গি নিধনে গাজায় এক নাগাড়ে পালটা হামলা শুরু করেছে ইজরায়েল। হামাসের পাশাপাশি ইজরায়েলের দক্ষিণ সীমান্তের  ওপার থেকে হামলা শুরু করেছে লেবাননের হেজবুল্লা জঙ্গিরা। ফলে হামাসের পাশাপাশি ইরানের মদতপুষ্ট হেজবুল্লা জঙ্গিদের সঙ্গেও লড়তে হচ্ছে ইজরায়েলি সেনা বাহিনীকে।

ইজরায়েল যে দাবিই করুক না কেন, গত ১০ অক্টোবর লেবানন এবং ১১ অক্টোবর গাজা থেকে ফুটেজ সংগ্রহ করা হয় বলে জানায় মানবাধিকার কমিশন। তারা যে ফুটেজ সংগ্রহ করে, সেখানে গাজা এবং লেবাননের মানুষের উপর ফসফরাস বোমা এবং গোলাবারুদ ছোঁড়া হচ্ছে বলে দেখা যায়। ফলে ইজরায়েলের উপর নজর রাখা হয়েছে। এমনই জানানো হয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে।