Uyghurs: 'উইঘুরে গণহত্যা শুরু করেছে চিন', তীব্র অসন্তোষ
উইঘুরে কার্যত গণহত্যা শুরু করেছে চিন কিন্তু সরকার তা মানতে রাজি নয়। উইঘুরের পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিকস্তরে আলোচনা হোক, তাও চায় না চিন। আর সেই কারণেই চিন সরকার তাঁকে কথা বলতে দিচ্ছে না। তিনি কথা বলতে উঠলেই জিংপিন সরকারের তরফে তাঁকে থামিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন উইঘুর কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট।
দিল্লি, ২৪ মার্চ: উইঘুর (Uyghurs) নিয়ে ফের চিনের (China) বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন সেখানকার কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট ডোলকান ইসা। ডোলকান বলেন, উইঘুর প্রদেশের মুসলিমদের উপর অত্যাচার করছে চিন। সেখানে মানবতা বিরোধী কাজ করছে বেজিং। উইঘুর প্রদেশে মানবতা বিরোধী কাজে লিপ্ত চিন। তবে চিন সরকার তা মানতে রাজি নয়। ফলে উইঘুর নিয়ে কেউ সুর চড়ালে, তাঁকে জাতীয়তাবিরোধী বলে তকমা দেওয়া হয়। কিন্তু জিংজিয়াং প্রদেশ চিনেরই মধ্যে। তাই চিন থেকে জিংজিয়াং পৃথক করার চেষ্টা তাঁরা করছেন না। তাঁরা সাংঘাই, বেজিংয়ের দাবি করছেন না। চিন থেকে পৃথকও হতে চাইছেন না। এটা চিন সরকারকে মানতে হবে বলে জানান উইঘুরের কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট ডোলকান ইসা।
উইঘুরে কার্যত গণহত্যা শুরু করেছে চিন কিন্তু সরকার তা মানতে রাজি নয়। উইঘুরের পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিকস্তরে আলোচনা হোক, তাও চায় না চিন। আর সেই কারণেই চিন সরকার তাঁকে কথা বলতে দিচ্ছে না। তিনি কথা বলতে উঠলেই জিংপিন সরকারের তরফে তাঁকে থামিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন উইঘুর কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট।
সত্য থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে চিন। সেই কারণে উইঘুর নিয়ে কথা বলতে শুরু করলেই চিন তাঁকে থামিয়ে দিচ্ছে। তাঁকে জাতীয়তাবিরোধী বলে তকমা দিচ্ছে। রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশনে উইঘুর প্রদেশের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে গেলে, এভাবেই সেখানকার কংগ্রেস প্রেসিডেন্টকে থামিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।