Kashmir Discussion At UNSC: ফ্রান্সের ভেটো, মুখ পুড়িয়ে কাশ্মীর ইশুতে আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাহার চিনের
রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) কাশ্মীর (Kashmir) ইশুতে আলোচনার দাবি থেকে সরে এল চিন (China)। যা ভারতের কাছে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এর আগে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় (UNGA) কাশ্মীর ইশুতে আলোচনা চেয়ে বিরোধের মুখে পড়ে বেজিং। সেই কারণেই তারা আলোচনার অনুরোধ ফিরিয়ে নিয়েছে। বহু বছর ধরেই পাকিস্তানের (Pakistan) বিশেষ 'সহযোগী' বেজিং। কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে তারা রাষ্ট্রসংঘে এই ইশুতে ইনফরমাল আলোচনা চেয়েছিল। বিশ্ব মঞ্চে ভারতকে চাপে ফেলতেই বেজিং এই পদক্ষেপ নিয়েছিল বলে মনে করেছিল কূটনৈতিক মহল। যদিও চিনের এই পদক্ষেপে ভেটো (Veto) দেয় ফ্রান্স (Franc)।
নিউ ইয়র্ক, ১৮ ডিসেম্বর: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) কাশ্মীর (Kashmir) ইশুতে আলোচনার দাবি থেকে সরে এল চিন (China)। যা ভারতের কাছে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এর আগে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় (UNGA) কাশ্মীর ইশুতে আলোচনা চেয়ে বিরোধের মুখে পড়ে বেজিং। সেই কারণেই তারা আলোচনার অনুরোধ ফিরিয়ে নিয়েছে। বহু বছর ধরেই পাকিস্তানের (Pakistan) বিশেষ 'সহযোগী' বেজিং। কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে তারা রাষ্ট্রসংঘে এই ইশুতে ইনফরমাল আলোচনা চেয়েছিল। বিশ্ব মঞ্চে ভারতকে চাপে ফেলতেই বেজিং এই পদক্ষেপ নিয়েছিল বলে মনে করেছিল কূটনৈতিক মহল। যদিও চিনের এই পদক্ষেপে ভেটো (Veto) দেয় ফ্রান্স (Franc)।
রাষ্ট্রসংঘে নিযুক্ত ফ্রান্সের এক কূটনৈতিক বলেন, "নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর নিয়ে আজ আলোচনা হবে না। আমাদের এই নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য আছে। দ্বিপাক্ষিকভাবেই কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করা উচিত। এটা আমরা বার বার বলেছি।" এদিকে এ নিয়ে ভারতের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়নি। সূত্র অনুযায়ী, "ভারত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য নয়। তাই আমরা এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।" আরও পড়ুন: Chinese Onion: ভারত থেকে বন্ধ আমদানি, নেপাল দাপাচ্ছে চিনা পেঁয়াজ!
জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর থেকেই কাশ্মীর ইশুকে রাষ্ট্রসংঘে নিয়ে যেতে চেষ্টা চালিয়েছে পাকিস্তান ও তাদের 'বন্ধু রাষ্ট্র' চিন। চিন আগেও কাশ্মীর ইশু তুলেছে রাষ্ট্রসংঘে। রাষ্ট্রসংঘের প্রক্রিয়া মেনে কাশ্মীর সমস্যার শান্তিপূর্ণ ও সঠিক সমাধান হওয়া উচিত। তারা বলে, রাষ্ট্রসংঘের রেজোলিউশন ও দ্বিপাক্ষিক চুক্তি না মেনে একা কোনও দেশের এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয়, যাতে স্থিতাবস্থার পরিবর্তন হয়। যদিও বার বার ভারতের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। সব দেশের এটাকে সম্মান জানানো উচিত। চলতি বছরের ৫ অগাস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করে কেন্দ্রীয় সরকার। এরপর দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করা হয়। দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হল জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখ। ভারতের এই সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করে পাকিস্তান। যার কারণে দু'দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। এমনকী ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে দেশ ছাড়তে বলে ইসলামাবাদ।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)