Michelle Bolsonaro COVID-19 Positive: কোভিড-১৯ পজিটিভ ব্রাজিলের ফার্স্ট লেডি মিশেল বলসোনারো

প্রেসিডেন্ড জাইর বলসোনারো করোনা আক্রান্ত হওয়ার ৫ দিন পরে যখন জানালেন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ঠিক তখনই ব্রাজিলের ফার্স্ট লেডি মিশেল বলসোনারো (Michelle Bolsonaro) মারণ রোগের কবলে পড়লেন। তবে প্রেসিডেন্সি প্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত সুস্থই আছেন মিশেল বলসোনারো। তবে প্রোটোকল মেনেই তাঁর চিকিৎসা হবে। এদিকে সংবাদ সংস্থা এএফপি-র খবর, করোনা আক্রান্ত হয়েছেন প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোর মন্ত্রিসভার এক সদস্য। ব্রাজিলের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মার্কোস পঞ্চেস কোভিড-১৯ পজিটিভ। জ্বরের উপসর্গ টেরে পেতেই লালারসের পরীক্ষা করিয়েছিলেন। তাতেই ধরা পড়েছে যে তিনি করোনা আক্রান্ত। তারপর আইসোলেশনে থেকে টুইট করে নিজের সংক্রমণের খবর দিলেন ৫৭ বছরের মার্কোস পঞ্চেস।

সস্ত্রীক জাইর বলসোনারো (Photo Credits: AFP)

ব্রাজিল, ৩১ জুলাই: প্রেসিডেন্ড জাইর বলসোনারো করোনা আক্রান্ত হওয়ার ৫ দিন পরে যখন জানালেন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ঠিক তখনই ব্রাজিলের ফার্স্ট লেডি মিশেল বলসোনারো (Michelle Bolsonaro) মারণ রোগের কবলে পড়লেন। তবে প্রেসিডেন্সি প্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত সুস্থই আছেন মিশেল বলসোনারো। তবে প্রোটোকল মেনেই তাঁর চিকিৎসা হবে। এদিকে সংবাদ সংস্থা এএফপি-র খবর, করোনা আক্রান্ত হয়েছেন প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোর মন্ত্রিসভার এক সদস্য। ব্রাজিলের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মার্কোস পঞ্চেস কোভিড-১৯ পজিটিভ। জ্বরের উপসর্গ টেরে পেতেই লালারসের পরীক্ষা করিয়েছিলেন। তাতেই ধরা পড়েছে যে তিনি করোনা আক্রান্ত। তারপর আইসোলেশনে থেকে টুইট করে নিজের সংক্রমণের খবর দিলেন ৫৭ বছরের মার্কোস পঞ্চেস।

গত ৭ জুলাই প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোর শরীরে প্রথম করোনাভাইরাসের জীবাণু মেলে। তারপর থেকে ২ সপ্তাহরও বেশি সময় ধরে রাজধানী ব্রাসিলিয়ার প্রাসাদেই রয়েছেন প্রেসিডেন্ট। সেটাই এখন কনটেইনমেন্ট জোন। গত শনিবার তিনি ঘোষণা করে যে এবার তাঁর লালারসের করোনাভাইরাস নেগেটিভ এসেছে। শনিবারের পরে চলতি সপ্তাহে জাইর বলসোনারো সস্ত্রীক গ্রামের মহিলা শ্রমিকদের স্বীকৃতি দিতে একটি বেসরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। তার পরেপরেই করোনায় আক্রান্ত হলেন ফার্স্ট লেডি মিশেল বলসোনারো। আরও পড়ুন- Pakistan On Rafale: 'প্রয়োজন ছাড়াই সামরিক ক্ষমতা বাড়িয়ে যাচ্ছে ভারত', রাফাল নিয়ে বলল পাকিস্তান

অভিযোগ, মহামারী করোনাকে রুখতে কোনওরকম সচেতনতা অবলম্বন করেননি প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো। নিজেও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলেননি। মাস্ক পরেননি। কোয়ারেন্টাইনে থাকার তত্ত্বকেও ফুৎকারে উড়িয়েছেন। যার জেরে ব্রাজিলে হু হু করে বেড়েছে সংক্রমণ। মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যা অগুন্তি। তাইতো বিশ্বে দ্বিতীয় করোনা বিধ্বস্ত দেশটি ব্রাজিল, যার নেপথ্যে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো স্বয়ং। এমনটাই মনে করে সেদেশের সাধারণ মানুষ। তাই সমালোচনায় বিদ্ধ হওা ছাড়া এই মুহূর্তে প্রেসিডেন্টের আর তেমন কিছুই করার নেই।