Maldah: মালদায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে, বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষের বাড়ি ভাঙচুর
১৫ ফেব্রুয়ারি রাতে তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তথা মালদার ইংরেজবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষের (TMC MLA Nirhar Ranjan Ghosh) বাড়িতে হামলা। নীহাররঞ্জন ঘোষের বাড়ির একতলায় তৃণমূল পার্টি অফিসেও ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ। এই ঘটনায় যুব তৃণমূলের সভাপতি ও জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরীর (Krishnendu Narayan Choudhury) বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছেন নীহাররঞ্জন ঘোষ।
মালদা, ১৬ ফেব্রুয়ারি: ১৫ ফেব্রুয়ারি রাতে তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তথা মালদার ইংরেজবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষের (TMC MLA Nirhar Ranjan Ghosh) বাড়িতে হামলা। নীহাররঞ্জন ঘোষের বাড়ির একতলায় তৃণমূল পার্টি অফিসেও ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ। এই ঘটনায় যুব তৃণমূলের সভাপতি ও জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরীর (Krishnendu Narayan Choudhury) বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছেন নীহাররঞ্জন ঘোষ। আরও পড়ুন: WB Board of Primary Education: শিয়রে বিধানসভা নির্বাচন, আগেভাগে প্রাথমিকের মেধা তালিকা প্রকাশ পর্ষদের
তৃণমূল বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষের কথায়, "আমি পার্টি অফিসে ছিলাম। আমার সঙ্গে দলের বেশ কিছু কর্মীও ছিলেন। সেসময় আচমকাই কমপক্ষে ১৫০ জন পার্টি অফিসে এসে হামলা চালায় আমাদের উপরে। পার্টি অফিস ভাঙচুর করে।" এই ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন নীহাররঞ্জন ঘোষ।
এই ঘটনার জেরে মালদাতে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এল আরও একবার প্রকাশ্যে, সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে গোটা ছবিটি। নীহাররঞ্জন ঘোষ এবং কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরীর লড়াইয়ের সূত্রপাত ২০১৬ থেকে, বিধানসভা নির্বাচনে বাম-কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নীহাররঞ্জন ঘোষ। নির্বাচনী লড়াইয়ে হেরে যান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি, ২০১৮-তে যোগ দেন তৃণমূল কংগ্রেসে; পরে কৃষ্ণেন্দুনারায়ণকে সরিয়ে চেয়ারম্যান পদে বসানো হয় নীহাররঞ্জন ঘোষকে।