Coronavirus Lockdown: 'খদ্দের' নেই, ভাঁড়ারে টান! সোনাগাছির যৌনকর্মীদের হাতে খাবার তুলে দিল পুলিশ প্রশাসন
সোনাগাছি (Sonagachi)। এশিয়ার বৃহত্তম যৌনপল্লী। দুপুর গড়াতেই আলোর ঝলকানিতে জেগে ওঠে এই পাড়া। রাত যত বাড়ে তত যেন সজাগ হয়ে ওঠে সোনাগাছির এ গলি ও গলি। কিন্তু করোনার (Coronavirus Outbreak) গ্রাসে আজ খাঁ খাঁ করছে এই এলাকা। নেই খদ্দেরের আনাগোনা। সংক্রমণের ভয়ে এ পাড়ায় পা রাখছেন না খদ্দেররা। অন্যদিকে বিদেশিদের এড়িয়েই চলছে সোনাগাছির যৌনকর্মীরা (Sex Worker)। এহেন পরিস্থিতিতে নেই কোনও রোজগার।
কলকাতা, ৩০ মার্চ: সোনাগাছি (Sonagachi)। এশিয়ার বৃহত্তম যৌনপল্লী। দুপুর গড়াতেই আলোর ঝলকানিতে জেগে ওঠে এই পাড়া। রাত যত বাড়ে তত যেন সজাগ হয়ে ওঠে সোনাগাছির এ গলি ও গলি। কিন্তু করোনার (Coronavirus Outbreak) গ্রাসে আজ খাঁ খাঁ করছে এই এলাকা। নেই খদ্দেরের আনাগোনা। সংক্রমণের ভয়ে এ পাড়ায় পা রাখছেন না খদ্দেররা। অন্যদিকে বিদেশিদের এড়িয়েই চলছে সোনাগাছির যৌনকর্মীরা (Sex Worker)। এহেন পরিস্থিতিতে নেই কোনও রোজগার।
দিন আনা দিন খাওয়া মানুষদের তালিকাতেই পড়েন এই যৌনকর্মীরা। মাসমাইনে বলতে প্রায় কিছুই নেই। প্রতিদিনের খদ্দের থেকে যে টাকা রোজগার হয়। তাতেই চলে সংসার। সেই টাকার কিছু অংশ আবার চলে যায় গ্রামের বাড়িতে। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণের জেরে খদ্দেরদের সোনাগাছির ভিতরে ঢোকার অনুমতিও কার্যত বন্ধ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এভাবে চললে খাওয়া জুটবে কোথা থেকে? এই নিয়ে যখন আতঙ্কে দিন কাটছিল সকলের। তখন যৌনপল্লীরই একজন স্থানীয় কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলেন। আরও পড়ুন: Fire at Bhawanipur: ভবানীপুরে বহুতলে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ১০ টি ইঞ্জিন
এরপরই সমস্যার সমাধান হয়। যৌনপল্লীর সমস্যা কথা শুনে এগিয়ে আসে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এবং থানা। তারাই একসঙ্গে উদ্যোগ নিয়ে এক ব্যাগ ভর্তি খাবার তুলে দেন প্রতিটি যৌনকর্মীর হাতে। দেখুন কী বলছেন যৌনকর্মীরা---->