COVID-19 Infected Doctor Died: করোনার থাবা, কলকাতায় মৃত্যু চিকিৎসকের

করোনাভাইরাসের (Coronavirus) প্রকোপে প্রতিদিন হাজারে হাজারে মৃত্যুর খবর আসছে দেশজুড়ে। এক অনিবার্য পরিণতির সামনে যেন মৃত্যুকে বরণ করে নিতে হচ্ছে। করোনার তাবায় ফের প্রাণ গেল এক চিকিৎসকের। মেডিকা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন চিকিৎসক সঞ্জয় সেন। ৬৫ বছরের সঞ্জয়বাবু একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। করোনাভাইরাস ধরা পড়ার পর তাঁকে মেডিকা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত ১৪ আগস্ট শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ইকমো সাপোর্টে রাখা হয়। তাতেও শেষরক্ষা হল না। চিকিৎসকদের সমস্ত চেষ্টাকে ব্যর্থ করে মঙ্গলবার ভোরে প্রয়াত হলেন ডাক্তার সঞ্জয় সেন।

প্রতীকী ছবি(Photo Credits: Public Domain Pics | Representational Image)

কলকাতা, ২ সেপ্টেম্বর: করোনাভাইরাসের (Coronavirus) প্রকোপে প্রতিদিন হাজারে হাজারে মৃত্যুর খবর আসছে দেশজুড়ে। এক অনিবার্য পরিণতির সামনে যেন মৃত্যুকে বরণ করে নিতে হচ্ছে। করোনার তাবায় ফের প্রাণ গেল এক চিকিৎসকের। মেডিকা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন চিকিৎসক সঞ্জয় সেন। ৬৫ বছরের সঞ্জয়বাবু একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। করোনাভাইরাস ধরা পড়ার পর তাঁকে মেডিকা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত ১৪ আগস্ট শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ইকমো সাপোর্টে রাখা হয়। তাতেও শেষরক্ষা হল না। চিকিৎসকদের সমস্ত চেষ্টাকে ব্যর্থ করে মঙ্গলবার ভোরে প্রয়াত হলেন ডাক্তার সঞ্জয় সেন। আগস্টের দশ তারিখে রাজ্য একই সঙ্গে তিন চিকিৎসককে হারিয়েছে। একমাস হওয়ার আগেই ফের করোনার থাবায় সেপ্টেম্বরের ১ তারিখেই চলে গেলেন আর এক চিকিৎসক। আরও পড়ুন-Kolkata Metro: সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চালানো যেতে পারে মেট্রো, মত মেট্রো কর্তৃপক্ষের

গত ১০ আগস্ট করোনার বলি তিন চিকিৎসক হলেন প্রদীপ ভট্টাচার্য, বিশ্বজিৎ মণ্ডল ও তপন সিনহা। ডাক্তার প্রদীপ ভট্টাচার্য শ্যামনগরের বাসিন্দা। ভাটপাড়া এলাকায় ডাক্তারি করতেন। বাসিন্দাদের প্রিয় চিকিৎসক হিসেবে তাঁর দারুণ জনপ্রিয়তা ছিল। পঞ্চাশের কোঠায় বয়স প্রদীপবাবু কোনও হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। নিজের চেম্বারেই রোগী দেখতেন। সেখান থেকেই কোনওভাবে তিনিও সংক্রামিত হন। সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে তাঁকে মেডিকা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রদীপ ভট্টাচার্যর তেমন অ্যাসেট ছিল না। তাই এলাকাবাসীরা চাঁদা তুলে জনদরদী ডাক্তারবাবুর চিকিৎসার খরচের বন্দোবস্ত করে। তবে এবারেও ভাইরাসের কাছে হারে ডাক্তারবাবুর মরণপণ লড়াই।

বারাকপুরের চিকিৎসক বিশ্বজিৎ মন্ডল ছিলেন জ্নপ্রিয় চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ। রোগী দেখতে গিয়েই করোনায় আক্রান্ত হন তিনি। ফর্টিস হাসপাতালে ভর্তি হলে চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছিলেন না ডাক্তারবাবু। ভেন্টিলেশন সাপোর্টে রেকেও তাঁকে বাঁচানো যায়নি। একইভাবে ১০ আগস্ট করোনার কাছে হার মানেন বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তপন সিনহা। কোঠারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত এই বছর ৬৩-র ডাক্তারবাবু করোনা আক্রান্ত হয়ে অ্যাপলোতে ভর্তি হন। দীর্ঘ চিকিৎসাতেও তাঁর প্রাণ বাঁচানো যায়নি।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now