Newtown: স্ত্রী ছিলেন একটি সংস্থার উচ্চপদে, মানসিক অবসাদের কারণেই কি আত্মহত্যা করলেন তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার কর্মী?
স্বামী-স্ত্রী দুজনেই তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার কর্মী ছিলেন। সবই ঠিকঠাক চলছিল। এমনকী সংসারেও যথেষ্ট স্বচ্ছল অবস্থা ছিল।
স্বামী-স্ত্রী দুজনেই তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার কর্মী ছিলেন। সবই ঠিকঠাক চলছিল। এমনকী সংসারেও যথেষ্ট স্বচ্ছল অবস্থা ছিল। কিন্তু তারপরেও কেন নিউটাউনের (Newtown) অ্যাকশন এরিয়া ১-এ অবস্থিত ইউনিটেক বিল্ডিংয়ের ৬ তলা থেকে ঝাঁপ দিলেন দ্বৈপায়ন ভট্টাচার্য, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার পর তাঁকে তড়িঘড়ি একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে শুরু হয় চিকিৎসা। কিন্তু লড়াই চালানোর পরেও হল না শেষরক্ষা। এদিন রাতেই মৃত্যু হয় দ্বৈপায়নের। কিন্তু কেন আত্মঘাতী হলেন বছর চল্লিশের ওই ব্যক্তি? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।
মেধাবী ছাত্র ছিলেন দ্বৈপায়ন
ডন বসকো ও প্রেসিডেন্সি কলেজের মেধাবী ছাত্র ছিলেন দ্বৈপায়ন। পড়াশুনো শেষ করে চাকরিও পান তিনি। অন্যদিকে তাঁর স্ত্রীও ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী। তবে দ্বৈপায়নের থেকে উচ্চপদে কাজ করতেন। যদিও এই নিয়ে তাঁদের সম্পর্কে কোনও সমস্যা ছিল কিনা, সেই কারণ এখনও অজানা। তবে সাম্প্রতিককালে ওই ব্যক্তির কর্মজীবনে কোনও এক সমস্যা শুরু হয়। সেই নিয়ে মানসিক অবসাদে ছিলেন। তবে সেই কারণে এদিন সে আত্মঘাতী হয়েছেন, নাকি এর পেছনে আর কোনও কারণ রয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়।
আত্মহত্যার কারণ অজানা
প্রসঙ্গত, বুধবার অফিসে গিয়েছিলেন দ্বৈপায়ন। অন্যদিকে ওয়ার্ক ফর্ম হোম করছিলেন তাঁর স্ত্রী। অফিসে যাওয়ার পরেও সবকিছু স্বাভাবিক ছিল। এদিন দুপুরে সহকর্মীদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজনও সারেন তিনি। তারপর সকলের অলক্ষে ৬ তলায় গিয়ে ঝাঁপ দিয়ে নিজেকে শেষ করেন দ্বৈপায়ন।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)