Cyclone Amphan: বিদ্যুৎ-জল পরিষেবা বিচ্ছিন্ন, 'প্রশাসনের বক্তব্য ডাহা মিথ্যে', অভিযোগ দক্ষিণ কলকাতাবাসীর

আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের (Amphan Cyclone) পর ৬ দিন কেটে গেছে। দক্ষিণ কলকাতার বেশ কিছু এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ এবং জল নেই। দফায় দফায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ চলছেই স্থানীয় বাসিন্দাদের। মঙ্গলবার দক্ষিণ কলকাতার বাঘাযতীন (Baghajatin), রামগড়, গল্ফগ্রীনেও ধরা পড়ল সেই ছবি। তাঁদের অভিযোগ, “জল এবং বিদ্যুৎ এখনও আসেনি।” এদিকে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন ব্যানার্জি জানিয়েছেন, ৯০ শতাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ চলে এসেছে। কিন্তু এই বক্তব্যকেই ‘ডাহা মিথ্যে’ বলে অভিযোগ। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, প্রশাসনের তরফে যা দাবি করা হচ্ছে, তার সঙ্গে বাস্তবের কোনও মিল নেই।

Photo Source: ANI/Kolkata

কলকাতা, ২৬ মে: আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের (Amphan Cyclone) পর ৬ দিন কেটে গেছে। দক্ষিণ কলকাতার বেশ কিছু এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ এবং জল নেই। দফায় দফায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ চলছেই স্থানীয় বাসিন্দাদের। মঙ্গলবার দক্ষিণ কলকাতার বাঘাযতীন (Baghajatin), রামগড়, গল্ফগ্রীনেও ধরা পড়ল সেই ছবি। তাঁদের অভিযোগ, “জল এবং বিদ্যুৎ এখনও আসেনি।” এদিকে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন ব্যানার্জি জানিয়েছেন, ৯০ শতাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ চলে এসেছে। কিন্তু এই বক্তব্যকেই ‘ডাহা মিথ্যে’ বলে অভিযোগ। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, প্রশাসনের তরফে যা দাবি করা হচ্ছে, তার সঙ্গে বাস্তবের কোনও মিল নেই।

রাস্তার উপর পড়ে রয়েছে গাছ। বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ে রয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় অবশ্য রাস্তা থেকে গাছ সরানো হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ আসেনি একাধিক জায়গা। জলের সমস্যা মেটাতে তাই জেনারেটরের উপরই ভরসা করছেন এই সমস্ত এলাকার বাসিন্দারা। করোনাভাইরাসের আতঙ্ক ভুলে তাই সকলে মিলে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে সমস্যার সমাধানের জন্য। আরও পড়ুন: Coronavirus: রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ছাড়াল, মৃত্যু হয়েছে ২১১ জনের 

দক্ষিণ কলকাতার একাধিক এলাকা বিদ্যুৎহীন থাকায় জেনারেটরের চাহিদা তুঙ্গে। কোথাও কোথাও ঘণ্টায় ১০০০ টাকা ভাড়া উঠেছে জেনারেটরের।  প্রশাসনের তরফে দাবি করা হচ্ছে, ৯০ শতাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ পরিষেবা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। সংবাদমাধ্যমেও সম্প্রচারিত হচ্ছে সেই খবর। কিন্তু বাস্তবের পরিস্থিতি এই এলাকায় ভয়ঙ্কর।