E-pass Facility Launched By Kolkata Police: জরুরি পরিষেবা ও অন লাইন ডেলিভারি সচল রাখতে ই পাস চালু কলকাতা পুলিশের

জরুরি পরিষেবা (Essential Services) ও হোম ডেলিভারি (On line Delivery Services) সচল রাখতে উদ্যোগী কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। ই-কমার্স সংস্থা এবং ডেলিভারি-কর্মীদের জন্য ই-পাস চালু (E-pass facility) করা হল। শনিবার এই পদ্ধতির সূচনা করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। ই-কমার্স সংস্থাগুলির জন্য একই পাস চালু করেছে দিল্লি পুলিশও।

Photo Source: Kolkata Police/Twitter

কলকাতা, ২৮ মার্চ: জরুরি পরিষেবা (Essential Services) ও হোম ডেলিভারি (On line Delivery Services) সচল রাখতে উদ্যোগী কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। ই-কমার্স সংস্থা এবং ডেলিভারি-কর্মীদের জন্য ই-পাস চালু (E-pass facility) করা হল। শনিবার এই পদ্ধতির সূচনা করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। ই-কমার্স সংস্থাগুলির জন্য একই পাস চালু করেছে দিল্লি পুলিশও।

করোনাভাইরাসের মোকাবিলায় ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন জারি হয়েছে গোটা দেশে। তবে বহু ক্রেতারই অভিযোগ, দোকানের ভিড় এড়াতে নেটে ভরসা করা যাচ্ছে না। দোকানের ভিড় এড়াতে নেট-বাজারই ভরসা ছিল অনেকেরই। তবে লকডাউনের সময় নেটে পণ্যের বরাত দেওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ। কেনা যাচ্ছে না খাদ্যপণ্য বা ওষুধের মতো জরুরি জিনিসগুলি। অন্যদিকে, পণ্য পরিবহণে বাধার অভিযোগে পরিষেবা সাময়িক বন্ধের কথা অভিযোগ করছিল ই-কমার্স সংস্থাগুলি। অভিযোগ, ওষুধ, খাবার, মুদি সামগ্রী ডেলিভারি করতে গিয়ে হেনস্থা ও মারধরের সম্মুখীন হতে হচ্ছে কর্মীদের। এই ধরনের অনভিপ্রেত সমস্যায় পড়ার পর হস্তক্ষেপের জন্য সরকারের কাছে আর্জি জানাচ্ছে সংস্থাগুলি। ‘বিগ বাস্কেট', ‘ফ্রেশ মেনু' ও ‘পোরটি মেডিক্যাল'-র মতো অনলাইন প্ল্যাটফর্মের ডেলিভারি এজেন্টদের হেনস্থা করছে পুলিশ। এমনকী একটি ক্ষেত্রে তো গ্রেপ্তার পর্যন্ত করেছে। তাই আজ থেকে দিল্লি পুলিশ ই পাস চালু করেছে। কলকাতা পুলিশও একই রাস্তায় হাঁটল। আরও পড়ুন: Youths Quarantined Themselves On Tree : বাড়িতে আলাদা ঘর নেই, পুরুলিয়ায় গাছের ডালে মাচা করে কোয়ারান্টাইনে কেরালা ফেরত ৭ যুবক!

কলকাতা পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ওই পাস পেতে সংশ্লিষ্ট বিক্রেতাকে যেতে হবে https://coronapass.kolkatapolice.org ওয়েবসাইটে। সেখানে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম ভরলে, ইমেইল বা SMS মারফত একটি QR কোডসহ ই পাস পাঠানো হবে। এরপর ডাউনলোড করে নেওয়া যাবে এই ই পাস। এরপর বিভিন্ন পুলিশর চেক পয়েন্টে এই পাস দেখালে পণ্য পরিবহণে ছাড় দেওয়া হবে। আরও জানানো হয়েছে, QR-কোড যুক্ত ই পাস নির্দিষ্ট এলাকা বা সময়ের জন্য হবে।