Calcutta University Convocation 2020: নজরুল মঞ্চ ছাড়লেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর, আচার্যকে ছাড়াই শুরু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন
ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের (University of Calcutta) সমবর্তনে (Convocation) যোগ দিতে পারলেন না রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Chancellor Jagdeep Dhankhar)। তাঁকে ফিরে যেতে হয়। দীর্ঘক্ষণ তিনি নজরুল মঞ্চের গ্রিনরুমে বসে থাকেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে নজরুল মঞ্চে। আজ রাজ্যপাল আসতেই তাঁর গাড়ি আটকে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাজ্যপালের উদ্দেশ্যে গো ব্যাক স্লোগান দেওয়া হয়। হাততালি দিয়ে স্লোগান দেওয়া হয়। ছিল প্লাকার্ডও। জানা যাচ্ছে, শেষমেষ বিক্ষোভের মুখে পড়ে রাজ্যপাল নজরুল মঞ্চ ছাড়েন।
কলকাতা, ২৮ জানুয়ারি: ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের (University of Calcutta) সমবর্তনে (Convocation) যোগ দিতে পারলেন না রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর (Chancellor Jagdeep Dhankhar)। তাঁকে ফিরে যেতে হয়। দীর্ঘক্ষণ তিনি নজরুল মঞ্চের গ্রিনরুমে বসে থাকেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে নজরুল মঞ্চে। আজ রাজ্যপাল আসতেই তাঁর গাড়ি আটকে বিক্ষোভ শুরু হয়। রাজ্যপালের উদ্দেশ্যে গো ব্যাক স্লোগান দেওয়া হয়। হাততালি দিয়ে স্লোগান দেওয়া হয়। ছিল প্লাকার্ডও। জানা যাচ্ছে, শেষমেষ বিক্ষোভের মুখে পড়ে রাজ্যপাল নজরুল মঞ্চ ছাড়েন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী ব্যানার্জি (Sonali Chakravarti Banerjee) বারবারে বিক্ষোভরত ছাত্রদের অনুরোধ জানান শান্ত হওয়ার। রাজ্পাল মঞ্চে আসবেন না বলে জানান তিনি। যদিও তাতে বিক্ষোভের মাত্রা কমেনি। উপাচার্য বলেন, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ ব্যানার্জিকে ডিলিট দিতে হবে। তোমরা শান্ত হও। ওনার কথা শোনো। তোমরা শান্ত না হলে আমি আমার বক্তব্য রাখতে পারব না। অভিজিৎবাবু বক্তব্য রাখতে পারব না। আমাকে কাজ তো করতে দিতে হবে।" আরও পড়ুন: Kolkata: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে এসে ছাত্র বিক্ষোভের মুখে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর
২৪ ডিসেম্বর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের দিনে আচার্যের হাজিরা ঠেকাতে তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সমিতি তাঁর গাড়ির সামনে অবস্থানে বসেছিল। শেষমেশ ক্যাম্পাস থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হন আচার্য তথা রাজ্যপাল জগদীপ ধনখর। তাঁকে ছাড়াই হয় সমাবর্তন। মনে করা হচ্ছে, ফের যাতে তাঁকে ফিরতে না হয়, তা নিশ্চিত করতেই এ বার আগেভাগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিলিটের শংসাপত্রে সই করেননি রাজ্যপাল।