Coronavirus Scare: পরীক্ষা পিছল কলকাতা এবং প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের
করোনাভাইরাসে (Coronavirus Outbreak in Kolkata) কলকাতা শহরে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২। ভারত জুড়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। যার জেরে এবার স্নাতকস্তর এবং স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা পিছিয়ে দিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (Calcutta University)। আপাতত এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে পরীক্ষার দিনক্ষণ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে সমস্ত কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়। প্রায় ১৬৫টি কলেজের ৭০ হাজার পড়ুয়া রয়েছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে।
কলকাতা, ২০ মার্চ: করোনাভাইরাসে (Coronavirus Outbreak in Kolkata) কলকাতা শহরে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২। ভারত জুড়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। যার জেরে এবার স্নাতকস্তর এবং স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা পিছিয়ে দিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (Calcutta University)। আপাতত এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে পরীক্ষার দিনক্ষণ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে সমস্ত কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়। প্রায় ১৬৫টি কলেজের ৭০ হাজার পড়ুয়া রয়েছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, "বৃহস্পতিবার একটি বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই স্নাতকস্তর এবং স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন করে এখনও কোনও তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। করোনাভাইরাসের পরিস্থিতির উপর আপাতত নির্ভর করছে পরীক্ষার দিনক্ষণ। ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আপাতত স্কুল-কলেজ বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে পরীক্ষার তারিখ আরও পিছনো হতে পারে।" থিওরি পরীক্ষার দিনক্ষণ পিছলেও প্র্যাকটিকাল পরীক্ষা নিয়ে বেঁধেছে সমস্যা। কিছু কিছু কলেজের প্র্যাকটিকাল পরীক্ষা হয়ে গেলেও বেশ কিছু কলেজে এখনও শুরুই হয়নি প্র্যাকটিকাল পরীক্ষা। পাশাপাশি আরও বেশ কিছু কলেজে মাঝপথে আটকে রয়েছে পরীক্ষা। আরও পড়ুন: PK Banerjee passes away: প্রয়াত কিংবদন্তী ফুটবলার পিকে ব্যানার্জি
করোনাভাইরাসের প্রভাব কাটতেই জানানো হবে পরীক্ষার দিনক্ষণ। পাশাপাশি পিছিয়ে দেওয়া পরীক্ষা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে শনিবারও ক্লাস নেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়েরও পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে ১ মাসের জন্য। পরীক্ষার চূড়ান্ত দিন জানানো হবে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর। এমনটাই জানিয়েছেন প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অনুরাধা লোহিয়া। অন্যদিকে, প্রেসিডেন্সি এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পথেই সম্ভবত হাঁটতে চলেছে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। খুব শীঘ্রই বৈঠকে বসে সেকথা ঘোষণা করা হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর।