Kolkata: করোনা মোকাবিলায় সরকারের ব্যর্থতা থেকে রেশন দুর্নীতি, প্রতিবাদে বাড়িতে প্রতীকী অবস্থানে বিজেপি নেতারা
করোনা (Coronavirus) মোকাবিলা এবং রেশন বন্টনে (Ration) রাজ্য সরকারের ব্যার্থতা, দলীয় সাংসদ-বিধায়ক-নেতা-কর্মীদের ত্রাণ বিলিতে বাধা দেওয়া ও পুলিশের বিরুদ্ধে অত্যাচারের প্রতিবাদে অভিনব কর্মসূচি নিল রাজ্য বিজেপি (Bangal BJP)। পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা-নেত্রীরা প্রতীকী অবস্থানে বসেছেন। তবে প্রত্যেকেই নিজের নিজের বাড়িতে ব এলাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এই কর্মসূচি পালন করছেন।
কলকতা, ২৬ এপ্রিল: করোনা (Coronavirus) মোকাবিলা এবং রেশন বন্টনে (Ration) রাজ্য সরকারের ব্যার্থতা, দলীয় সাংসদ-বিধায়ক-নেতা-কর্মীদের ত্রাণ বিলিতে বাধা দেওয়া ও পুলিশের বিরুদ্ধে অত্যাচারের প্রতিবাদে অভিনব কর্মসূচি নিল রাজ্য বিজেপি (Bangal BJP)। পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা-নেত্রীরা প্রতীকী অবস্থানে বসেছেন। তবে প্রত্যেকেই নিজের নিজের বাড়িতে ব এলাকায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এই কর্মসূচি পালন করছেন।
রাজ্যে রেশন ব্যবস্থা নিয়ে দুর্নীতি চলছে। এই অভিযোগ লকডাউন শুরুর সময় থেকেই করে আসছে রাজ্য বিজেপি। বারবার সরব হয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এবার সেই অভিযোগেই নিজের বাড়ির সামনে প্রতীকী অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন তিনি। রবিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এই অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন রাজ্য বিজেপির আরও দুই নেতা। রয়েছেন সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সুব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু (Sayantan Basu)। নিজের বাড়িতে অবস্থানে বসেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা। আরও পড়ুন: Doctor Dies From COVID-19: রাজ্যে করোনা আক্রান্ত প্রথম চিকিৎসকের মৃত্যু, স্তব্ধ চিকিৎসকমহল
দিল্লিতে সামাদিক দূরত্ব বজায় রেখে অবস্থানে বসেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়, সাংসদ সৌমিত্র খান এবং দলের অন্য নেতারা। দিল্লিতে প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন মুকুল রায়ও। বাড়িতে প্রতীকী অবস্থানে বসেছেন সাংসদ সুভাষ সরকার, লকেট চট্টোপাধ্যায়, সুকান্ত মজুমদার সহ অন্যরাও।
দিলীপ ঘোষ বলেন, “মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে বিভিন্ন জায়গায় রেশন দোকান ঘেরাও করে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। কোথাও তৃণমূল নেতাদের ঘেরাও করে ক্ষোভ দেখাচ্ছেন। এটা দিন দিন বাড়ছে।” দিলীপের দাবি, লকডাউনের মধ্যে মানুষ গৃহবন্দী। অনেকেরই আয় উপার্জন বন্ধ। এই অবস্থায় কোথাও কোথাও কিছু ত্রাণ পৌঁছলেও অনেক জায়গাতেই পৌঁছয়নি। দিলিপের দাবি, “এখনও রাজ্যের রেশন ব্যবস্থা ঠিক নেই। ভোর চারটে সাড়ে চারটে থেকে লাইন দিচ্ছেন মানুষ। রেশন দোকান কখন খুলছে তার ঠিক নেই। অনেক জায়গায় বিকেল পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। আর মুখ্যমন্ত্রী মাইক নিয়ে নাটক করছেন।”
সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় টুইটে লেখেন, "মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি প্রথম দিকে অনেক অভিনয় করেছেন। তবে দুর্ভাগ্যক্রমে পশ্চিমবঙ্গে করোনাকে থামাতে কিছুই করেনি। সামনে কঠিন সময় .।"
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)