Bank Strike: দু'দিনের ব্যাঙ্ক ধর্মঘট, কলকাতায় ATM বন্ধ থাকায় বিপাকে গ্রাহকরা
দেশজুড়ে ব্যাঙ্ক ধর্মঘট (Bank Strike) হচ্ছে শুক্রবার এবং শনিবার। সমস্ত রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস-সহ একাধিক দাবিতে আইবিএ-র (IBA) সঙ্গে আলোচনার পর ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছিল চলতি মাসের মাঝামাঝি। শুক্রবার সকাল থেকেই সেই মত ব্যাঙ্কের গেটে তালা ঝুলতে দেখা গিয়েছে। দেশজুড়ে দু’দিন ব্যাপী ব্যাঙ্ক ধর্মঘটের ফলে দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ।
কলকাতা, ৩১ জানুয়ারি: দেশজুড়ে ব্যাঙ্ক ধর্মঘট (Bank Strike) হচ্ছে শুক্রবার এবং শনিবার। সমস্ত রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস-সহ একাধিক দাবিতে আইবিএ-র (IBA) সঙ্গে আলোচনার পর ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছিল চলতি মাসের মাঝামাঝি। শুক্রবার সকাল থেকেই সেই মত ব্যাঙ্কের গেটে তালা ঝুলতে দেখা গিয়েছে। দেশজুড়ে দু’দিন ব্যাপী ব্যাঙ্ক ধর্মঘটের ফলে দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ।
সূত্রের খবর, নগদ টাকা তোলা, জমা, চেক ভাঙানোয় ছাড়পত্র দেওয়ার কাজ স্থগিত রয়েছে। শহরের বেশ কয়েকটিতে এটিএম (ATM) বন্ধ রয়েছে। মূলত, বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস ও সপ্তাহে ৫দিন কাজের দাবিতে ইউনাইটেড ফোরাম অব ব্যাঙ্ক ইউনিয়ন্স-র পশ্চিমবঙ্গ ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক বলেন, "এই ধর্মঘট এখনও পর্যন্ত শতভাগ সফল হয়েছে। আইবিএ যদি আমাদের দাবি না মানে তাহলে আমরা আরেকটি ধর্মঘটের ডাক দেব।" আরও পড়ুন: Economic Survey 2020: ২০২০-২১ অর্থবর্ষে বৃদ্ধির হার থাকবে ৬-৬.৫ শতাংশ, পূর্বাভাস অর্থনৈতিক সমীক্ষায়
এ রাজ্যে অবশ্য টানা দু’দিন নয়, চার দিন বন্ধ থাকছে ব্যাঙ্ক। গত বৃহস্পতিবার সরস্বতী পুজো উপলক্ষে ছুটি ছিল ব্যাঙ্ক। শুক্র শনি ধর্মঘটের পর রবিবারও ছুটির দিন। পরবর্তী কাজের দিন বলতে সোমবার। যদিও ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) কাজকর্ম এই ধর্মঘটের দ্বারা প্রভাবিত হয়নি। সঞ্জয় দাস বলেন, আমরা ২০ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছিলাম। সেখানে আইবিএ ১৩.৫ শতাংশ মজুরি বাড়াতে রাজি হয়েছিল। এছাড়া, সপ্তাহে পাঁচদিন কাজের দাবিও মানা হয়নি। সঞ্জয় দাস আরও বলেন, "আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে। সর্বশেষ মজুরি পুনর্বিবেচনা পাঁচবছর আগে করা হয়েছিল এবং আমরা ১৫ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছি। কীভাবে আমরা ১৩.৫ শতাংশ মেনে নিতে পারি।"