Delhi: আইনশৃঙ্খলা তলানিতে, বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারির সুপারিশ বিজেপির ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং কমিটির

পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলে রাষ্ট্রপতি শাসন (President Rule) জারির সুপারিশ করল বিজেপির (BJP) ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং কমিটি (Fact Finding-Committee)। হাঁসখালিতে নাবালিকা ধর্ষণ ও হত্যার (Hanskhali Rape Case) ঘটনায় এই ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করেছিল বিজেপি। সেই কমিটি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) কাছে রিপোর্ট তুলে দিয়েছে। সেই রিপোর্টেই বাংলায় ৩৫৫ ও ৩৫৬ ধারা (Article 355 And 356) জারির সুপারিশ করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, লোকসভার সদস্য ও জাতীয় সহ-সভাপতি রেখা ভার্মা, উত্তর প্রদেশ সরকারের ক্যাবিনেট মন্ত্রী বেবী রানী মৌর্য, তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য ও দলের মহিলা শাখার জাতীয় সভাপতি বনথি শ্রীনিবাসন, বিশেষ আমন্ত্রিত জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কুশবু সুন্দর এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী।

BJP. (Photo Credit: IANS)

নতুন দিল্লি, ২১ এপ্রিল: পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলে রাষ্ট্রপতি শাসন (President Rule) জারির সুপারিশ করল বিজেপির (BJP) ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং কমিটি (Fact Finding-Committee)। হাঁসখালিতে নাবালিকা ধর্ষণ ও হত্যার (Hanskhali Rape Case) ঘটনায় এই ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করেছিল বিজেপি। সেই কমিটি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) কাছে রিপোর্ট তুলে দিয়েছে। সেই রিপোর্টেই বাংলায় ৩৫৫ ও ৩৫৬ ধারা (Article 355 And 356) জারির সুপারিশ করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, লোকসভার সদস্য ও জাতীয় সহ-সভাপতি রেখা ভার্মা, উত্তর প্রদেশ সরকারের ক্যাবিনেট মন্ত্রী বেবী রানী মৌর্য, তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য ও দলের মহিলা শাখার জাতীয় সভাপতি বনথি শ্রীনিবাসন, বিশেষ আমন্ত্রিত জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কুশবু সুন্দর এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী।

কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, "পশ্চিমবঙ্গে আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং রাজ্যে ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ৩৫৫ এবং ৩৫৬ ধারা আরোপ করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।" এছাড়াও হাঁসখালি ধর্ষণ মামলার বিচার প্রক্রিয়া যাতে অন্য রাজ্যে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তারও সুপারিশ করা হয়েছে। আরও পড়ুন: Jahangirpuri Violence: বিজেপির পাল্টা, জাহাঙ্গিরপুরী হিংসার ঘটনায় ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং দল পাঠাচ্ছে তৃণমূল

কমিটি বলেছে, "এই ঘটনায় কঠোর পদক্ষেপ করলে তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের মধ্যে ভয়ের বাতাবরণ তৈরি হবে। এটি কেন্দ্রীয় সরকার এবং আইনশৃঙ্খলার প্রতি মানুষের আস্থা তৈরি করবে। নির্যাতিতার আত্মীয়দের পক্ষে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছ থেকে ন্যায়বিচার পাওয়া সম্ভব নয়, কারণ অভিযুক্ত শাসক দলের নেতার ছেলে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। প্রশাসন এবং তৃণমূলের গুন্ডারা সমস্ত প্রমাণ ধ্বংস করেছে। ময়নাতদন্তের অনুমতি দেওয়া হয়নি বা মৃত্যুর শংসাপত্র জারি করা হয়নি।"

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now