Coronavirus Lockdown: ৭০ শতাংশ রোগী উপসর্গহীন, ৪ এপ্রিল লকডাউন তুললে করোনা মোকাবিলা চ্যালেঞ্জিং: মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা
৪ মে দ্বিতীয় দফার লকডাউন তুলে নেওয়া হলে তা খুবই চ্যালেঞ্জের বলে জানালেন রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা (West Bengal Chief Secretary Rajiva Sinha)। আজ নবান্নে (Nabanna) তিনি বলেন, "আমাদের দেশে ৭০ শতাংশ করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত উপসর্গহীন। তাই চিকিৎসকরা চিন্তিত করোনা আক্রান্তদের চিহ্নিত করার বিষয়ে। যদি ৪ মে লকডাউন উঠে যায় তবে তা খুবই বড় চ্যালেঞ্জের।" রাজীব সিনহা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা মোট ৩৩৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৪ জন। রাজ্যে মৃত ১৫ জন।
কলকাতা, ২৩ এপ্রিল: ৪ মে দ্বিতীয় দফার লকডাউন তুলে নেওয়া হলে তা খুবই চ্যালেঞ্জের বলে জানালেন রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা (West Bengal Chief Secretary Rajiva Sinha)। আজ নবান্নে (Nabanna) তিনি বলেন, "আমাদের দেশে ৭০ শতাংশ করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত উপসর্গহীন। তাই চিকিৎসকরা চিন্তিত করোনা আক্রান্তদের চিহ্নিত করার বিষয়ে। যদি ৪ মে লকডাউন উঠে যায় তবে তা খুবই বড় চ্যালেঞ্জের।" রাজীব সিনহা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮ জন। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা মোট ৩৩৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৪ জন। রাজ্যে মৃত ১৫ জন।
সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্য সচিব জানান, রাজ্যের ৪টি জেলা এখনও রেড জোনে রয়েছে। ১১টি জেলা রয়েছে অরেঞ্জ জোনে। তবে আশার কথা রাজ্যের ৯টি জেলায় কোনও করোনা আক্রান্তের খোঁজ নেই। আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: লকডাউন শিথিলের পক্ষে সওয়াল মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির
এদিকে রাজীব সিনহা লকডাউন তুলে নেওয়া হলে তা চিন্তার বিষয় বলে জানালেনও মুখ্যমন্ত্রী এই বিষয়ে একটু ভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। ২৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ফের ভিডিয়ো কনফারেন্স করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। সেই বৈঠকের আগে লকডাউন নিয়ে নিজের মন্তব্য প্রকাশ করেন তিনি। টানা লকডাউন না করে, সময়সীমা কিছুটা শিথিল করার পক্ষে সায় মমতা ব্যানার্জির। তিনটি স্টেজে ১৪ দিন করে লকডাউন তোলার পক্ষে মত দিলেন মমতা। বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে মমতা বলেন, "করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ অবশ্যই নেওয়া উচিত। কিন্তু যেসমস্ত এলাকা করোনা-মুক্ত রয়েছে, সেই সমস্ত এলাকায় ধাপে ধাপে কাজ শুরু করা উচিত। লকডাউনের জেরে অর্থনীতি ধুঁকছে। কিন্তু এহেন পরিস্থিতিতে যদি কাজ শুরু করা যেত, তাহলে কিছুটা হলেও ধসে যাওয়া অর্থনীতি সামাল দেওয়া সম্ভব ছিল বলে মত মমতা ব্যানার্জির।"