West Bengal: লকডাউন ভেঙে বউভাতের অনুষ্ঠানে হাজির ৩০০, শ্রীঘরে তৃণমূল নেতা

লকডাউনের (coronavirus lockdown) মাঝেই ধুমধাম করে বিয়ে করে বউভাতের অনুষ্ঠান। সেখানে আমন্ত্রিত অন্তত ৩০০ জন অতিথি। যিনি বিয়ে করেছেন তিনি শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) নেতা। খবর পেয়ে অনুষ্ঠান বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। নতুন বরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পেশ করা হয়। মঙ্গলবার এহেন ঘটনার সাক্ষী থেকেছে শাসন (Shasan) থানার টোনা গ্রাম। সংবাদ প্রতিদিনের খবর অনুযায়ী, শাসন থানার ফলতি বেলিয়াঘাটা এলাকার তৃণমূল নেতা তথা প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য এখলাছ উদ্দিন লকডাউন চলাকালীন বিয়ে করেন। যদিও অভিযুক্তের দাবি, ৩০০ জন আসেনি। মাত্র আট-ন’জন এসেছিলেন। তাও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন তাঁরা।

বিয়ে(Photo Credits: unsplash.com)

শাসন, ৯ এপ্রিল: লকডাউনের (coronavirus lockdown) মাঝেই ধুমধাম করে বিয়ে করে বউভাতের অনুষ্ঠান। সেখানে আমন্ত্রিত অন্তত ৩০০ জন অতিথি। যিনি বিয়ে করেছেন তিনি শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) নেতা। খবর পেয়ে অনুষ্ঠান বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। নতুন বরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পেশ করা হয়। মঙ্গলবার এহেন ঘটনার সাক্ষী থেকেছে শাসন (Shasan) থানার টোনা গ্রাম। সংবাদ প্রতিদিনের খবর অনুযায়ী, শাসন থানার ফলতি বেলিয়াঘাটা এলাকার তৃণমূল নেতা তথা প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য এখলাছ উদ্দিন লকডাউন চলাকালীন বিয়ে করেন। যদিও অভিযুক্তের দাবি, ৩০০ জন আসেনি। মাত্র আট-ন’জন এসেছিলেন। তাও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন তাঁরা।

মঙ্গলবার তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী তথা প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য এখলাছ উদ্দিনের বউভাতের অনুষ্ঠান ছিল। তার আগের দিন গয়ড়ার বাসিন্দা গোলাম মোস্তাফার মেয়ে নাজমুন নাহারের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। সেদিন দুপুরে সেখানে গিয়ে দেখা যায়, আত্মীয়স্বজন থেকে মেয়ের বাড়ির লোকজন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। বেশির ভাগ মানুষের মুখ ঢাকা ছিল মাস্কে। তবে সামাজিক দূরত্বের নিয়মকে থোড়াই কেয়ার। যদিও এখলাছের দাবি, “কোনও ভিড় ছিল না। লোকজন এসেছেন, খেয়েছেন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে নববধূকে আশীর্ব্বাদ করে চলে গিয়েছেন।” আরও পড়ুন: Kapil Dev Rejects Shoaib Akhtar’s Idea of India vs Pakistan Series: 'ভারতের টাকার দরকার নেই, ক্রিকেটারদের জীবনের ঝুঁকি নেওয়া যায় না', শোয়েব আখতারের প্রস্তাব ওড়ালেন কপিল দেব

এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ায় নাম জড়ায় ফলতি বেলিয়াঘাটা পঞ্চায়েত প্রধান নজিবুল রহমান ও পঞ্চায়েত সভাপতি মেহেদী হাসানের। যদিও পঞ্চায়েত প্রধান নজিবুল রহমান জানান, “তিনশো লোকের নিমন্ত্রণ ছিল। আমি ও পঞ্চায়েত সভাপতি বিষয়টি জেনে বিয়ের অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বিয়ে বাড়িতে গিয়েছিলাম।”

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now