Kolkata: চাকরি ছাড়লেন ভিন রাজ্যের আরও ১৬৯ জন নার্স, সঙ্কটে বেসরকারি হাসপাতালগুলি

আরও ১৬৯ জন ভিন রাজ্যের নার্স কলকাতার (Kolkata) বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল (Private Hospital) থেকে কাজ ছাড়লেন। তার মধ্যে মণিপুরের (Manuipur) ৯২ জন, ত্রিপুরার ৪৩ জন, ওড়িশার ৩২ জন, ঝাড়খণ্ডের ২ জন নার্স। বেসরকারি হাসপাতালগুলির দাবি, "অনেকে ইস্তফা না দিয়েই নিজের রাজ্যে ফিরছেন।" এবিপি আনন্দ-র খবর অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ ছেড়ে নিজেদের রাজ্যের পথে ইইডিএফের ৪৪ জন , আমরির ৬৭ জন , ডিসান হাসপাতালের ১৬ জন, পিয়ারলেস হাসপাতালের ৬ জন ও চার্নক হাসপাতালের ১৩ জন নার্স। স্বাভাবিকভাবেই করোনা আবহে ভিন রাজ্যের নার্স নিয়ে সঙ্কটের মুখে রাজ্য।

হাসপাতালের ওয়ার্ড (Photo Credits: PTI)

কলকাতা, ১৬ মে: আরও ১৬৯ জন ভিন রাজ্যের নার্স কলকাতার (Kolkata) বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল (Private Hospital) থেকে কাজ ছাড়লেন। তার মধ্যে মণিপুরের (Manuipur) ৯২ জন, ত্রিপুরার ৪৩ জন, ওড়িশার ৩২ জন, ঝাড়খণ্ডের ২ জন নার্স। বেসরকারি হাসপাতালগুলির দাবি, "অনেকে ইস্তফা না দিয়েই নিজের রাজ্যে ফিরছেন।" এবিপি আনন্দ-র খবর অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ ছেড়ে নিজেদের রাজ্যের পথে ইইডিএফের ৪৪ জন , আমরির ৬৭ জন , ডিসান হাসপাতালের ১৬ জন, পিয়ারলেস হাসপাতালের ৬ জন ও চার্নক হাসপাতালের ১৩ জন নার্স। স্বাভাবিকভাবেই করোনা আবহে ভিন রাজ্যের নার্স নিয়ে সঙ্কটের মুখে রাজ্য।

এর আগে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে কর্মরত ১৮৫জন নার্সকে নিজেদের রাজ্যে ফিরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় মণিপুর সরকার। তাঁদের অনেকেই চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। তবে শুধু মণিপুরই নয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম, ওড়িশাও এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে সূত্রের খবর। এর আগে, যে সব নার্সদের ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে, তাঁদের নামের তালিকাও প্রকাশ করে মণিপুর সরকার। সূত্রের খবর, তারমধ্যে রয়েছে পিয়ারলেস হাসপাতালের ২৫, আর এন টেগোর-এর ১০, মেডিকার ৩, আইরিশ হাসপাতালের ১১, অ্যাপোলো হাসপাতালের ১০, আমরির ৮, ফোর্টিস হাসপাতালের ১৬, চার্নক হাসপাতালের ২৭, কেপিসির - ৩, বি পি পোদ্দারের - ৯ জন নার্স। আরও পড়ুন: Private Bus To Run From Monday In Kolkata: সোমবার থেকে রাস্তায় বেসরকারি বাস, তবে বাড়তি ভাড়া নয়: পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী

আজ সকালে এই বিষয়ে আমরি হাসপাতালের সিইও রূপক বড়ুয়া (Rupak Barua) বলেন, উত্তরপূর্বের সরকারগুলি বিশেষত মণিপুর ও ত্রিপুরা বিভিন্ন রাজ্যে কর্মরত তাদের স্বাস্থ্যকর্মীদের নিজের রাজ্যে ফিরে যেতে বলেছে। যার কারণে এখানে একটি বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে। আমরা ওদের উপর বেশ নির্ভরশীল।" যদিও মণিপুরের মুখ্যসচিব জে সুরেশ বাবু (J Suresh Babu) সংবাদসংস্থা এএনআই-কে বলেন, "এরকম কোনও বিজ্ঞপ্তি নেই। এটি কেবলমাত্র সেই লোকদের অনুরোধে যারা ফিরে আসতে চান। আমরা তাদের আসার ও গাড়ি আসার অনুমতি দিয়েছি। রাজ্য সরকার কারও কাছে ফিরে আসার আবেদন করছে না। যাদের কোনও জরুরি বিষয় নেই এবং বাইরে চাকরি করেন তাঁদের সেখানেই থাকা উচিত।"